কমলনগরে জেলা পরিষদ নির্বাচনে সদস্য পদে রিপু নির্বাচিত 

লক্ষ্মীপুর জেলা পরিষদ নির্বাচনে কমলনগর উপজেলায় সাধারণ সদস্য হিসেবে ৪৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে মনিরুল ইসলাম রিপু, গিয়াস উদ্দিন মোল্লা পেয়েছে ৪৫ ভোট, ফয়সাল আহমেদ রতন ২৫ ভোট পেয়েছে।

এছাড়াও সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৬৪ পেয়ে শারমিন জাহান অরিন এগিয়ে, ফারভিন আক্তার পেয়েছে ৩৩ ভোট, উম্মে কুলসুম পেয়েছে ১৩ ভোট, ফরিদা ইয়াসমিন লিকা পেয়েছে ৬ ভোট।

কমলনগর উপজেলায় এই প্রথম ১৭ অক্টোবর (সোমবার) সকাল ৯টায় ইভিএম জেলা পরিষদে সদস্য (ওয়ার্ডনং-৫), নারী সংরক্ষিত ওয়ার্ড নং-২ মাধ্যমে গ্রহণ শুরু হয় এতে নয়টি ইউনিয়নে সদস্য ৮১ জন, সংরক্ষিত নারী সদস্য ২৭ জন, ইউপি চেয়ারম্যান ৯ জন, উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস-চেয়ারম্যান, মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যানসহ ১শ ২০ ভোট, এর মধ্যে ৮নং চর কাদিরা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান খালেদ সাইফুল্লাহ কেন্দ্রে আসেনি ও ১নং কালকিনি ইউনিয়নে ৫নং ওয়ার্ডের সদস্য শামসুল আলম, ২নং সাহেবের হাট ইউনিয়নে ৪নং ওয়ার্ডের সদস্য মারা যাওয়ায় সর্বমোট ১শ ১৭ ভোট গ্রহণ করে হয়।

জেলা প্রশাসক ও জেলা পরিষদ নির্বাচনের রিটানিং কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ার হোসেন আকন্দ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।




ভোটগ্রহণ শুরু ৫৭ জেলা পরিষদে

দেশের ৫৭টি জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ সোমবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ৯টায় এ ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে একটানা চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত।




নরসিংদীর পলাশে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে সব পুড়ে ছাই

নরসিংদীর পলাশে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে সব পুড়ে ছাই

মোঃ মোবারক হোসেন , নরসিংদী প্রতিনিধি:

 নরসিংদীর পলাশে আব্দুর রহমান নামে এক মুদি ব্যবসায়ীর বাড়ির ১৩টি রুম ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। রোববার (১৬ অক্টোবর ) রাতে নরসিংদী জেলার পলাশ উপজেলার ডাংগা ইউনিয়নের কাজিরচর গ্রামের চরকার ১নং গেইট এলাকায় এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছে। এ তথ্য নিশ্চিত করেন পলাশ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের স্টেশন অফিসার মোঃ হাদিউল ইসলাম শুভ।

ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়রা জানান, রোববার রাত সাড়ে সাতটার দিকে কাজিরচর গ্রামের চরকা ১নং গেইট এলাকার ব্যবসায়ী আব্দুর রহমানের বাড়ির সাথেই পল্লীবিদ্যুতের একটি খুঁটির ট্রান্সফরমারে সর্ট সার্কিট দেখা দেয়। পরে ট্রান্সফরমার থেকে নিচে থাকা আব্দুর রহমানের তিনটিসহ ভাড়াটিয়াদের ১৩টি সেমি পাকা রুমে আগুন ছড়িয়ে পড়ে।

এসময় তাদের রুমে থাকা ১৩টি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। পরে প্রাণের চরকা টেক্সটাইল মিলের ফায়ার সার্ভিসের সদস্য ও স্থানীয়রা এক ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। এসময়ের মধ্যে ১৩টি রুম আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায়। পরে পলাশ ফায়ার সার্ভিসের টিম খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।

ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির মালিক ব্যবসায়ী আব্দুর রহমানের বক্তব্য জানতে চাইলে তিনি বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন। স্থানীয়রা ধারণা করছেন এই অগ্নিকাণ্ডের প্রায় ৪০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এদিকে খবর পেয়ে রাতেই ডাংগা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাবের-উল হাই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন। এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে সমবেদনা জানান।

পলাশ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের স্টেশন অফিসার মোঃ হাদিউল ইসলাম শুভ জানান, আমরা খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসার আগেই স্থানীয়দের সহায়তায় চরকা মিলের ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা আগুন নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসে। এ অগ্নিকাণ্ডে ১৩টি সেমি পাকা রুম পুড়ে ছাই হয়ে গেছে । এসময় ভাড়াটিয়ারা কর্মস্থলে থাকার কারণে তারা মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে যান। বাড়ির মালিকের সদস্যরা এসময় বাসায় ছিলেন না। তিনি আরোও জানান, এই ১৩টি রুমের জন্য মাত্র ১টি বৈদ্যুতিক মিটার ছিল। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে এ আগুনের সূত্রপাত হয়। তবে তাৎক্ষণিক ক্ষয়ক্ষতির পরিমান বলতে পারছি না। তদন্ত শেষে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।




ফরিদপুরে অগ্নিকাণ্ডে কৃষকের ৩টি গরু আগুনে পুড়ে মারা গেছে

ফরিদপুর প্রতিনিধি-

চরভদ্রাসন উপজেলার গাজিরটেক ইউনিয়নের মধুফকিরের ডাঙ্গী গ্রামে আগুনে পুড়ে তিনটি গরু মারা গেছে। কৃষকের পাঁচ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।”

শনিবার (১৫অক্টোবর) দিবাগত রাত ১০টার দিকে কৃষক নুরুল ইসলামের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।

উক্ত ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুর রব জানান, রাতে মধু ফকির ডাঙ্গী গ্রামের কৃষক নুরুল ইসলামের বাড়ির গোয়াল ঘরের মধ্যে থাকা মশা মারার কয়েল থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহুর্তের মধ্যে সেখানে থাকা কিছু কাঠ-খড়িতে ধরে যায়।এতে ঘরের মধ্যে থাকা ৩টি গরু আগুনে পুড়ে মারা যায়। তাতে কৃষকের পাচ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।”দিনমজুর কৃষকের তিনটি গরু মারা যাওয়ায় পরিবারের সব সদস্যের মধ্যে কান্নার রোল পড়ে যায়।

খবর পেয়ে স্থানীয় গাজিরটেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ ইয়াকুব আলী ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের বাড়ি পরিদর্শন করেছেন বলে জানা যায়।




বেগমগঞ্জে  সাবেক ইউপি সদস্যের বাড়িতে ডাকাতি:  গ্রেপ্তার ৪

বদিউজ্জামান তুহিন, নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ 

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ১৩নং রসুলপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সংরক্ষিত মহিলা সদস্য মোসাম্মৎ সকিনা বেগমের বাড়িতে দুর্ধর্ষ ডাকাতি আগ্নেয়াস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের প্রধানসহ ৪ ডাকাতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় পুলিশ ডাকাতির ঘটনায় ব্যবহৃত ১ টি অটোরিকশা,একটি দেশীয় তৈরী পাইপগান ও ২ রাউন্ড কার্তুজ উদ্ধার করে।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সর্দার শহিদ ওরফে ল্যাংড়া শহিদ(৫৮) ও তার সহযোগী এমাম হোসেন (৪২) মো. জুয়েল (২৯) মো.রফিক উল্যা (৩৭)।

গতকাল শনিবার রাতে উপজেলার বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গত ৪ অক্টোবার রাত ২টার দিকে উপজেলার ১৩ নং রসুলপুর ইউনিয়নের ৮নম্বর ওয়ার্ডের লাউতলী মাস্টার পাড়ার সকিনা মেম্বারের বাড়িতে অজ্ঞাত নামা ১৪-১৫ জন ডাকাত তার বসত ঘরের দরজা ভেঙ্গে ঘরে প্রবেশ করে। এরপর ডাকাত দলের সদস্যরা দেশীয় অস্ত্রের মুখে ঘরে থাকা সদস্যদের হাত-পা-মুখ বেধে ফেলে আলমারি ভেঙ্গে নগদ টাকা স্বর্ণালঙ্কার, শাড়িসহ ৬ লাখ ২৭ হাজার টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায়। তদন্তে জানা যায়, পলাতক আসামি সেলিমের সাথে গ্রামের একটি পুকুর লিজ দেওয়াকে কেন্দ্র করে বিরোধ দেখা দেয় সকিনা বেগমের সাথে। আসামি এমাম হোসেন,পলাতক আসামি সেলিম জানতে পারে সকিনার ঘরে পুকুর লিজ নেওয়ার জন্য ২ লক্ষ টাকা রয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলা আন্তঃজেলা ডাকাত দলের সর্দার শহিদ ওরফে ল্যাংড়া শহিদের সাথে পরিকল্পনা করে মোট ১১ জন ডাকাত সকিনা মেম্বারের বাড়িতে ডাকাতি করে।

আসামিদের গ্রেফতার দেখিয়ে নোয়াখালী চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।




নোয়াখালীতে বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন

 মো. বদিউজ্জামান ( তুহিন) নোয়াখালী প্রতিনিধি :

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন শুরু করেছেন এক নারী (১৮)। শনিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৬টা থেকে উপজেলার ৮নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রেমিকের বাড়িতে এ অনশন চলছে। এ নিয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

প্রেমিক মো.বেলাল হোসেন (২২) ওই গ্রামের মো.হারুনের ছেলে। অনশনকারী একই এলাকার ফরিদ মার্কেট এলাকার বাসিন্দা। ঘটনার পর প্রেমিক বেলাল স্ব-পরিবারে বাড়ি থেকে পালিয়েছেন।

অনশনকারী নারী অভিযোগ করে বলেন, দুই বছর ধরে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক। এরপর বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রেমিক বেলাল দুই মাস আগে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। সম্প্রতি বিষয়টি পরিবার জেনে যায়। এরপর থেকেই বেলালকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন তিনি।

তিনি আরো বলেন, ১৫-২০ দিন আগে বেলালের সাথে বিয়ে নিয়ে আমাদের বাড়িতে কথা চলছিল। এমন খবর পেয়ে তার মা-বাবা আমাদের বাড়িতে গিয়ে তাকে সেখান থেকে ধরে নিয়ে যায়। পরিবারের চাপে পড়ে এখন সেই সম্পর্ক অস্বীকার করছে প্রেমিক। তার পরিবারও এই সম্পর্ক মানতে নারাজ। তড়িঘড়ি করে কয়েক দিন আগে তার পরিবার অন্য জায়গায় তার এনগেজমেন্ট করে। এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়েই প্রেমিকের বাড়িতে গিয়ে তিনি অনশন শুরু করেছেন। প্রেমিক বিয়ে না করলে আত্মহত্যা করবেন বলেও জানান এ কিশোরী।

এ ঘটনায় পলাতক থাকায় এ নিয়ে প্রেমিক বেলালের মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেব প্রিয় দাশ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে এখনো থানায় কোনো অভিযোগ দেয়নি। ভুক্তভোগীর সাথে কথা বলে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।




আধুনিক শিক্ষার প্রসার করাই সরকারের লক্ষ্য: আনোয়ার খান এমপি

Abu Taher, Ramganj Correspondent:

লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খান বলেছেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার প্রতিটি স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আলাদা অর্থ বরাদ্দ দিচ্ছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব, বঙ্গবন্ধু কর্ণার, গবেষণাগার তৈরি করে দিচ্ছে, বিষয়ভিত্তিক অভিজ্ঞ শিক্ষক নিয়োগ দিচ্ছে। গতানুগতিক শিক্ষার বাইরে যেন আধুনিক শিক্ষাকে কাজে লাগানো যায়, সে শিক্ষার প্রসার করাই বর্তমান সরকারের লক্ষ্য। কারণ সার্টিফিকেট ভিত্তিক শিক্ষা কোন কাজে আসে না”।

রবিবার (১৬ অক্টোবর) বিকেলে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার কাওয়ালীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবনের ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন ও মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বিদ্যালয় মাঠে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

বাংলাদেশের ৫০ বছরের ইতিহাসে শেখ হাসিনার মতো শিক্ষাবান্ধব প্রধানমন্ত্রী আর আসে নি উল্লেখ করে আনোয়ার খান এমপি আরও বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময়ে শিক্ষা খাতে বাজেট অনেক বৃদ্ধি করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন উন্নত দেশে পরিণত হয়েছে। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশে দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। শুরু হয়েছিলো লুটপাট, ষড়যন্ত্র, গুণ্ডামি ও মাস্তানি। কিন্তু শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর দেশের মানুষ নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছে।

তিনি বলেন, গবেষণা ও অধ্যায়নের মাধ্যমে যুগোপযোগী পাঠদান পদ্ধতি দ্বারা শিক্ষার্থীদেরকে গড়ে তুলতে হবে। সরকার শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকদের মধ্যে দক্ষতা বাড়ানোর চেষ্টা করছি। মেধাবী গবেষকদের নতুন নতুন তত্ত্বকে কাজে লাগিয়ে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কাঙ্খিত উন্নয়নের লক্ষ্যে পৌঁছতে হবে। আমি আশা করি কাওয়ালীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের নতুন একাডেমিক ভবন পেলে এখানকার শিক্ষার্থীরা লেখা-পড়ায় আরও একধাপ এগিয়ে যাবে। এ প্রতিষ্ঠানের সকল উন্নয়ন ও সমস্যা সমাধানে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন ।

কাওয়ালীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি খোরশেদ আলম খানের সভাপতিত্বে ও ইউপি সদস্য নূর হোসেনের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র বেলাল আহম্মেদ, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন (বাচ্ছু), কাঞ্চনপুর ইউপি চেয়ারম্যান নাছির উদ্দিন খান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন মোল্লা প্রমুখ।

এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে ৮৫ লাখ টাকা ব্যয়ে কাওয়ালীডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপনের উদ্বোধন করেন এমপি আনোয়ার খান। অনুষ্ঠানে বিদ্যালয় শিক্ষক-শিক্ষার্থী, অভিভাবক, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্টজনরা উপস্থিত ছিলেন।




সাধারণ মানুষের রোগশোকের একমাত্র অবলম্বন রামগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স: আনোয়ার খান এমপি

Abu Taher, Ramganj Correspondent: 

লক্ষ্মীপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ড. আনোয়ার হোসেন খান বলেছেন, বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হাসপাতালের সকল কর্মকর্তা কর্মচারীকে নিষ্টার সাথে দায়িত্ব পালন করতে হবে। রোগীদের সেবাদানের ক্ষেত্রে চিকিৎসক ও নার্সদের আরও আন্তরিক হতে হবে। রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি এই অঞ্চলের সবচেয়ে বড় এবং নির্ভরতার প্রতীক। সাধারণ মানুষের রোগশোকের একমাত্র অবলম্বন। তাই সেবার মান উন্নত করার ওপর আরও মনোযোগী হওয়া দরকার। প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে আসা রোগীরা যাতে হাসপাতালে এসে কোন ধরনের হয়রানীর শিকার না হয় সে ব্যাপারে দৃষ্টি রাখতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের প্রতি আহবান জানান এমপি।

রবিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুরে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সভাকক্ষে হাসপাতালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও চিকিৎসা সেবার মান উন্নোয়নের লক্ষ্যে ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আনোয়ার খান এমপি এসব কথা বলেন।

এমপি আনোয়ার খান আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের সরকার। তৃণমূলের মানুষের মৌলিক চাহিদা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে শেখ হাসিনার সরকার কাজ করছে। এরই ধারাবাহিকতায় তৃণমূল মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য আমরা বদ্ধ পরিকর।

হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ডা. গুনময় পোদ্দারের সঞ্চালনায় সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রামগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র বেলাল আহম্মেদ, উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সুরাইয়া আক্তার শিউলী, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন, বীরমুক্তিযোদ্ধা তোছাদ্দেক হোসেন মানিক মাল, কাউন্সিলর মেহেদী হাসান শুভ, কাঞ্চনপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নাছির উদ্দন খান, রামগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন, সাধারন সম্পাদক মোঃ কাউছার হোসেন, রামগঞ্জ সরকারী হাসপাতালের ডাঃ মোহাম্মদ সাইফুল আমিন, পরিসংখ্যানবীদ মোঃ গিয়াস উদ্দিন মানিক, ষ্টোরকিপার মোঃ কামাল হোসেন, নার্সিং সুপারভাইজার সাবিত্রী দেবী, সিনিয়র ষ্টাফ নার্স মোছাঃ সুলতানা জাহান, অফিস সহায়ক মোঃ সৈয়দ আহম্মেদ প্রমূখ।

সভার শুরুতে কোভিড-১৯ দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে আনোয়ার খান এমপি’র নিজ উদ্যোগে অক্সিজেন সিলিন্ডার, অক্সিজেন কনসেট্রেটর, পালস্ অক্সিমিটার, মাক্স, গ্লাভস সরবরাহ, সেল কাউন্টার মেশিনসহ সকল ধরনের সহযোগিতা করায় উপস্থিত সকলেই হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি আনোয়ার খান এমপিকে ধন্যবাদ জানান। পরে সেবার মান উন্নয়ন করার লক্ষ্যে নার্স সংকট সমস্যা সমাধান, এক্সরে মেশিন, রেডিও গ্রাফার ও ২০জন নার্সসহ সংশ্লিষ্ট সকল কার্যালয়ে জরুরি ভিত্তিতে জনবল নিয়োগের আবেদন জানান হয়। এছাড়া ৩১ শয্যা থেকে ৫০ শয্যায় উন্নতি করার বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়। পরে হাসপাতালের পরিদর্শন করেন এমপি।




ফরিদপুরে বন্ধ হচ্ছে না চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ

ফরিদপুর  প্রতিনিধি –

ফরিদপুরে আবারও চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপের ঘটনা ঘটছে। মাঝখানে বেশ কিছুদিন বিরতির সাম্প্রতিক সময়ে আবারও এমন ঘটনার খবর পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে রাতের অন্ধকারে বিভিন্নস্থানে বিক্ষিপ্তভাবে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুঁড়ে মারায় যাত্রীরা আহত হচ্ছেন। বড় ধরনের দুর্ঘটনা না ঘটলেও যেকোন মুহুর্তে আশঙ্কাজনক কিছু ঘটে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন অনেকে।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, শুক্রবার (১৪ অক্টোবর) রাতে ফরিদপুর থেকে ভাঙ্গা যাওয়ার পথে পুখুরিয়া স্টেশন ছাড়ার এক মিনিট পরে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুড়ে মারার ফলে গুরুতর আহত হয়েছেন লুবনা বেগম (২০) নামে একজন নারী।

অবশ্য সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এসব ঘটনার অধিকাংশই থানা কিংবা রেল পুলিশকে জানানো হয় না বলেও দোষীদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া যায়না।

ভাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি সাংবাদিক আব্দুল মান্নান মুন্নু জানান, সাম্প্রতিককালে ফরিদপুরের এই রেল রুটে কমপক্ষে ১০ জনের মতো রেলযাত্রী এভাবে পাথর ছুড়ে মারায় আহত হয়েছেন।

সংশ্লিষ্টদের মতে, গত বছর এভাবে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুড়ে যাত্রীদের আহত করার পর জেলা প্রশাসন ও রেল কর্তৃপক্ষের নানা পদক্ষেপ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাাহিনীর অভিযান ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের তৎপরতা এবং স্থানীয়দের সচেতনতামুলক প্রচারণা চালানো হয়। এর ফলে দীর্ঘদিন চলন্ত ট্রেনে এভাবে পাথর নিক্ষেপ করা বন্ধ ছিলো। এরপর গত মাসাধিককালযাবত আবার শুরু হয়েছে। রেললাইনের মাটি ধ্বস রোধে স্লিপারের নিচে ফেলে রাখা মুজদকৃত পাথর কুড়িয়ে নিয়ে সেসবই নিক্ষেপ করা হচ্ছে। চলন্ত ট্রেনে ছুড়ে মারা এসব পাথর গুলির বেগে এসে বিদ্ধ হচ্ছে অনেকের চোখেমুখে।

আবু বকর সিদ্দিকী নামে একজন রেলযাত্রী জানান, এর আগে ভাঙ্গা স্টেশন থেকে ছেড়ে আসা ট্রেনটি তালমা স্টেশন ত্যাগ করার পরে তার সামনেই এভাবে পাথর ছুড়ে একজন যাত্রীকে আহত করার ঘটনা ঘটে। এতে ওই যাত্রীর কপাল ফেটে রক্তাক্ত হয়ে যান।রেলওয়ে পুলিশ পাথর ছুঁড়ে মারার সাথে জড়িতদের ব্যাপারে তথ্য দিলে নগদ টাকা পুরস্কারেরও ঘোষণা করেছে। নানাভাবে এর বিরুদ্ধে প্রচার প্রচারণাও চালানো হচ্ছে। তবুও থামছেনা এসব ঘটনা।এ ব্যাপারে ভাঙ্গা রেলস্টেশন মাস্টার মো: শাহজাহান জানান, অতি সম্প্রতি আবারও পাথর ছুড়ে রেলযাত্রীদের আহত করার কয়েকটি ঘটনার খবর জেনেছেন তিনি। ফরিদপুরের পুখুরিয়া থেকে তালমার মাঝামাঝি জানদি গ্রাম ছাড়িয়ে এ ঘটনা বেশি ঘটছে। এছাড়া পুখুরিয়া পেরোনোর পরে এবং বাখুন্ডার কাছাকাছি কিছু ঘটনার খবরও জানা গেছে। বিশেষ করে সন্ধার গাড়িতে এসব বেশি হয়।

তিনি জানান, এসব ঘটনার পরে আহতরা লিখিত অভিযোগ দেননা বলে নির্দিষ্ট করে এর সংখ্যার প্রকৃত হিসাব জানা থাকেনা। তবে এসব ঘটনা মাঝেমধ্যে ঘটে। সিআরপি থেকে সংবাদ সম্মেলন করে এসব ঘটনার বিরুদ্ধে জনমত তৈরির অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, এভাবে চলন্ত ট্রেনে পাথর ছুড়ে মারার পর মৃত্যুর নজিরও রয়েছে। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে বিভিন্নভাবে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে আসছে জনসচেতনা বাড়াতে। চলন্ত ট্রেনে পাথর নিক্ষেপকারীর সম্পর্কে তথ্য দিলে কিংবা ধরিয়ে দিলে নগদ ১০ হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে রেলওয়ে পুলিশ। রেলওয়ে আইনের ১২৭ ধারা অনুযায়ী ট্রেনে পাথর নিক্ষেপ করা হলে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদন্ড সহ ১০ হাজার টাকা জরিমানার বিধান আছে। ৩০২ ধারা অনুযায়ী পাথর নিক্ষেপে কারও মৃত্যু হলে মৃত্যুদন্ডের বিধান রয়েছে। তবে এসব আইনে শাস্তির বিধান থাকলেও বাস্তবে তেমন কারও শাস্তি হয়েছে- এমন নজির খুব একটা নেই। তবে এব্যাপারে জনসচেতনতা বাড়ানোর বিকল্প নেই বলে মনে করছেন অনেকে।

এ ব্যাপারে ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইমদাদ হোসাইন বলেন, এরকম ঘটনা এখন পর্যন্ত রেল কর্তৃপক্ষ আমাদের জানায়নি। যদি রেল কর্তৃপক্ষ সুনির্দিষ্ট অভিযোগ সহকারে পুলিশের সহযোগিতা চায় তবে পুলিশ এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা নিতে সহযোগিতা করবে।

এ ব্যাপারে রাজবাড়ী রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুদ আলম বলেন, এ ধরণের ঘটনা মাঝেমধ্যে ঘটে। বিশেষ করে সন্ধার পর অন্ধকারে পাথর ছুড়ে মারা হয়। বিশেষ করে পুখুরিয়ার ওই দিকটাতে বেশি হয়। তবে বড় ধরনের কোন দুর্ঘটনা না হওয়ায় বেশিরভাগ সময়েই পুলিশকে জানায়না ভুক্তভোগীরা। আমরা মাঝেমধ্যে রেলের ডিউটিরত পুলিশের মাধ্যমে খবর পেলে বিষয়টি তদন্ত করে ব্যবস্থা নেই।

তিনি জানান, এর আগে ফরিদপুরের ডিবি পুলিশকে দিয়ে অভিযান চালানোর পর পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছিলো। তবে আমরা সোমবারে আবার সেখানে যাবো এবং স্থানীয় মেম্বার ও চেয়ারম্যানদের নিয়ে মিটিং করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবো।

এ বিষয়ে ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, বিষয়টি খুবই উদ্বেগজনক। রেলযাত্রা নিরাপদ করতে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সাথে আলাপ করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।




নরসিংদীর মাধবদী থানা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদের অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন

মোঃ মোবারক হোসেন, নরসিংদী প্রতিনিধি

“সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক আচার যত চর্চা হবে, মানব চাহিদায় লাগবে তত পরিবর্তনের ছোঁয়া”। জানতে পারবে, বুঝতে পারবে, শিখতে পারবে নতুন কিছু। উন্নত জীবনশৈলী, সমৃদ্ধ সাহিত্য ও সাংস্কৃতি, দক্ষ ও নবীণ লেখক তৈরি করণ, সৃজনশীল চিন্তা চেতনা অনুভব, মানসম্পন্ন মেধা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক সম্প্রীতি বৃদ্ধি পাবে সবার মাঝে। সাহিত্য চর্চা ও সাংস্কৃতি লালন পালনে নরসিংদী জেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ মাধবদী থানা শাখার অভিষেক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। শনিবার (১৫ ই অক্টোবর ) সন্ধ্যায় মাধবদীর কিচেন রেস্টুরেন্টে মাধবদী থানা শাখার সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক বেলাল আহমেদ এর সঞ্চালনায় এবং সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ মাধবদী থানা শাখার প্রধান উপদেষ্টা ও বাবুরহাট গ্রীনফিল্ড কলেজের অধ্যাপক মো. ঈসমাইল ভুঁইয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন মাধবদী গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ এর গভর্নিং বডির মেম্বার মো. শফিকুল ইসলাম গাজী। অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ মাধবদী থানা শাখার উপদেষ্টা ও মাধবদী স্বেচ্ছাসেবী ফোরাম এর সভাপতি আল-আমিন রহমান। প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী জেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ এর সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারা হোসেন, জেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ এর প্রতিষ্ঠাতা ও সাধারণ সম্পাদক মো. কামাল হোসেন, মাধবদী থানা শাখার উপদেষ্টা, উপ পরিচালক শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় মোস্তফা আজিজুল করিম। এসময় আরোও উপস্থিত ছিলেন নরসিংদী সদর উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহিদা বেগম, মাধবদী কলেজের সাবেক ভিপি মো. হাফিজুর রহমান, হাজী মফিজ উদ্দিন ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান এমদাদুল ইসলাম, সাপ্তাহিক খোরাক পত্রিকার সম্পাদক এমদাদুল ইসলাম খোকন, মাধবদী কালচারাল ক্লাবের সভাপতি হাজী আল-আমীন চৌধুরী, এড. রেহেনা পারভিন, তানিন শারমিন বিণাসহ জেলার নেতৃবৃন্দ এবং মাধবদী থানা শাখার কমিটির সদস্যবৃন্দ।

উল্লেখ্য যে, উক্ত অভিষেক অনুষ্ঠানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন জেলা সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ মাধবদী থানা শাখার সভাপতি প্রভাষক মারুফ হোসেন।