Tamim's batting helps Comilla win second title

As the last ball of the match was being bowled, a Comilla Victorians player carried Tamim Iqbal on his shoulder and walked a short distance. It was as if he was pointing out to everyone present on the field that this was our title-winning hero. Indeed, it was this dashing opener who brought Comilla its second title by playing a brilliant innings of 141 not out off 61 balls.

However, there were many concerns and questions about who would have the last laugh on the final stage at the Sher-e-Bangla Stadium in Mirpur. The two finalists, Dhaka Dynamites and Comilla Victorians, fought on the field for the answer. Dhaka's fourth title or Comilla's second title. The title of champion at the Sher-e-Bangla Stadium ultimately went to Comilla Victorians. In the sixth season of BPL cricket, Comilla Victorians won their second title by defeating Dhaka Dynamites by 17 runs in the final.

Batting against a mountainous target of 200 runs, Sunil Narine was run out in the second ball of the innings and returned to the pavilion. Then Rony Talukder partnered with Upul Tharanga for the second wicket. Both of them continued to bat in a strong manner. They took the difficult match into their hands. They scored 71 runs in the first 6 overs of the power play. The Tharanga-Ronny partnership came to 102 runs from 52 balls. Upul Tharanga was out after playing an innings of 39 runs from 22 balls. However, Rony Talukder scored a half-century in 26 balls.

Captain Shakib Al Hasan could not keep up with Tharanga and Ronnie. Shakib returned to the dressing room after scoring 5 runs for the team's 120 runs off Wahab Riaz. Rony Talukder was out as the fourth batsman after scoring 66 runs off 38 balls for the team's 121 runs. When Andre Russell departed for 4 runs, Dhaka Dynamites saw a hint of danger. That word danger became even clearer with the departure of Kieron Pollard. Pollard was caught by Tamim after 15 runs off Wahab Riaz and went to the pavilion.

The scoreboard read 141 for 6. When Shubhagat Home was dismissed for a duck, Dhaka Dynamites' hopes of winning ended. Nurul Hasan and Mahmudul Hasan continued to bat, but those runs were of no use except to reduce the margin of defeat. Dhaka needed 22 runs to win in the last over. Dhaka Dynamites' innings ended at 182 for 9.

Earlier, Rubel Hossain, who had lost the toss and opted to bat, hit Comilla's innings at the beginning. In the second over of the innings, he trapped opener Evin Lewis for lbw. However, Lewis could not escape even with the review. Tamim Iqbal and Enamul Haque Bijoy handled the initial blow for the second wicket. Tamim and Bijoy came to bat for 89 runs. Tamim was more aggressive. Tamim reached his half-century in 31 balls. Bijoy was out for 98 runs after scoring 24 individual runs due to the controversial decision of the umpire. Shamusar Rahman quickly returned to the pavilion after being run out. After that, Tamim stormed Mirpur. Tamim continued to rule the Dhaka bowlers with the bat. Tamim continued to throw a flurry of strokes. He scored an extraordinary century. While he played 31 balls to reach his first fifty, he played 19 balls to reach his second fifty.

He scored his sixth century in 50 balls with the help of 10 fours and 11 sixes in the BPL. Tamim scored a century in his first final. The strike rate was 231.14. Tamim did not give devastating batsmen like Thisara Perera and Shahid Afridi a chance to get to the crease. Tamim's career-best T20 tornado innings of 141 runs off 61 balls helped Comilla Victorians post a huge score of 199 runs in 20 overs. Tamim Iqbal was named the man of the match for his devastating innings. However, Dhaka captain Shakib was named the man of the tournament for setting a record for the most wickets in a season with 23 wickets.




Tamim is the man of the match, Shakib is the man of the tournament

পর্দা নামলো বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ষষ্ঠ আসরের। ফাইনালে ঢাকা ডায়নামাইটসকে ১৭ রানে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মত শিরোপা ঘরে তুলেছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স।

অন্যদিকে, পঞ্চমবারের মতো ফাইনালে উঠে দ্বিতীয়বারের মতো রানার্স আপ হলো ঢাকা। এর আগে তিনবার শিরোপা জিতেছে তারা।
ফাইনাল ম্যাচে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করেন কুমিল্লার ওপেনার তামিম ইকবাল। ৬১ বলে ১৪১ রান করে অপরাজিত থাকেন তিনি। তার এই দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য তিনি ম্যাচ সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়েছেন। এবারের বিপিএলে দ্বিতীয় সেরা রান সংগ্রহকারী ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল। ১৪ ম্যাচ খেলে ৪৬৭ রান করেছেন তিনি। তার দুইটি হাফ সেঞ্চুরি ও একটি সেঞ্চুরি রয়েছে।

অন্যদিকে, টুর্নামেন্টের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার পেয়েছেন ঢাকা ডায়নামাইটসের অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। ১৫ ম্যাচ খেলে ব্যাট হাতে তিনি করেছেন ৩০১ রান। তিনি হাফ সেঞ্চুরি করেছেন দুইটি। বল হাতে তিনি নিয়েছেন ২৩টি উইকেট। তিনিই এবারের আসরের সেরা উইকেটশিকারি বোলার।




আওয়ামী লীগের সংরক্ষিত নারী আসনে ৪১ জনের নাম ঘোষণা

আওয়ামী লীগ থেকে মনোনীত সংরক্ষিত নারী আসনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভা শেষে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের কাছে নামের তালিকা তুলে ধরেন।

ওবায়দুল কাদের জানান, কুমিল্লা থেকে আনজুম সুলতানা, বরগুনা থেকে সুলতানা নাদিরা, জামালপুর থেকে মিসেস হোসনে আরা, গাজীপুর থেকে রুমানা আলি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার উম্মে ফাতেমা নাজমা বেগম, নেত্রকোনার হাবিবা রহমান খান শেফালী, পিরোজপুরের শেখ এ্যানি রহমান, টাঙ্গাইলের অপরাজিতা হক, সুনামগঞ্জের শামীমা আক্তার খানম, গাজীপুরের শামসুন্নাহার ভূঁইয়া, মুন্সিগঞ্জের ফজিলাতুন নেসা, নীলফামারী রাবেয়া আলীম, নরসিংদীর তামান্না নুসরাত বুবলী, গোপালগঞ্জের নার্গিস রহমান, ময়মনসিংহের মনিরা সুলতানা, ঢাকার নাহিদ ইজহার খান, ঝিনাইদহের খালেদা খানম, বরিশালের সৈয়দা রুবিনা মিরা, চট্টগ্রামের ওয়াসিকা আয়শা খান, পটুয়াখালীর কাজী কানিজ সুলতানা, খুলনার ঝর্না সরকার, ঢাকার সুবর্ণা মোস্তাফা, দিনাজপুর থেকে জাকিয়া তাবাসসুম, নোয়াখালীর ফরিদা খানম সাকী, খাগড়াছড়ির বাসন্তী চাকমা, কক্সবাজারের কানিজ ফাতেমা আহমেদ, ফরিদপুরের রুশেনা বেগম, কুষ্টিয়ার সৈয়দা রাশিদা বেগম, মৌলভীবাজারের সৈয়দা জোহরা আলাউদ্দিন, রাজশাহীর আনজুম মিতা, কুমিল্লার আরমা দত্ত, খুলনার শিরিনা নাহার, চাঁদপুরের ফেরদৌসী ইসলাম জেসী, শরীয়তপুরের পারভীন হক সিকদার, রাজবাড়ির নুসরাত, ঢাকার শবনম জাহান শিলা, চট্টগ্রামের খাদিজাতুল আনোয়ার, নেত্রকোনার জাকিয়ার পারভীন খানম, মাদারীপুরের তাহমিনা বেগম, ঢাকার শিরীন আহমেদ ও জিন্নাতুল সংরক্ষিত আসনে মনোনীত হয়েছেন।
বিকাল সাড়ে ৪ টা থেকে আওয়ামী লীগ সভাপতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে দলটির সংসদীয় বোর্ড ও স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভা এই প্রতিবেদন লেখার পরও চলে। সভায় দলটির সংসদীয় বোর্ড ও স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এবার সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করে জমা দিয়েছিলেন ১৫১০ জন।

গত ১৫ থেকে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত এই ফরম বিক্রি করে দলটি। বিদ্যমান আইন অনুযায়ী, সরাসরি ভোটে জয়ী দলগুলোর আসন সংখ্যার অনুপাতে মহিলা আসন বণ্টন করা হয়। প্রতি ৬টি আসনের বিপরীতে যে কোনো দল বা জোট ১টি সংরক্ষিত আসন পেয়ে থাকে। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে এবার ৫০টি সংরক্ষিত আসন বণ্টন করা হবে।

ইসি সচিব এ বিষয়ে জানিয়েছেন, আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতিতে এবার আওয়ামী লীগ ৪৩টি। কিন্তু আওয়ামী লীগ ৪১ জনের নাম ঘোষণা করেন। জাতীয় পার্টি ৪টি, বিএনপি ১টি, অন্যান্য দল ১টি (ওয়ার্কার্স পার্টি) ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জোটভুক্ত হয়ে ১টি সংরক্ষিত আসন পাবেন।




বিপিটএলের ফাইনালে ঢাকাকে ২০০ রানের লক্ষ্য দিল কুমিল্লা

ড্যাসিং ওপেনার তামিম ইকবালের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বিপিএলের ফাইনালে ঢাকা ডায়নামাইটসকে ২০০ রানের লক্ষ্য দিয়েছে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় হোম অব ক্রিকেট খ্যাত মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিপিএলের ষষ্ঠ আসরের ফাইনালে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৯৯ রান সংগ্রহ করে কুমিল্লা।

বাংলাদেশ জাতীয় দলের ওপেনার তামিম ইকবাল ৬১ বলে ১৪১ রানে অপরাজিত থাকেন।
ইনিংসের শুরুতেই ইনফর্ম ব্যাটসম্যান এভিন লুইসকে (৬) হারিয়ে চাপে পড়ে কুমিল্লা। পরে এনামুল হক বিজয়কে সঙ্গে নিয়ে প্রথমে সাবধানী ব্যাটিংয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সকে এগিয়ে নেন ড্যাসিং ওপেনার তামিম ইকবাল। এরপর চাপ কাটিয়ে ঝড়ো ব্যাটিংয়ে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি তুলে নেওয়ার পাশাপাশি দলকে বড় সংগ্রহ এনে দেন তিনি।

এর আগে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় হোম অব ক্রিকেট খ্যাত মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে গড়ায় বিপিএলের ষষ্ঠ আসরের ফাইনাল। এতে ঢাকার অধিনায়ক সাকিব আল হাসান টস জিতে প্রতিপক্ষ কুমিল্লাকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায়।

ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই এভিন লুইসকে হারায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স। তাকে এলবিডব্লিওয়ের ফাঁদে ফেলে সাজঘরে ফেরান টাইগার গতি তারকা রুবেল হোসেন।

ওপেনিংয়ে নেমে আউট হওয়ার আগে ৭ বলে ১ বাউন্ডারিতে ৬ রান করেন ক্যারিবীয় তারকা ব্যাটসম্যান এভিন লুইস। বিজয় আউট হন ২৪ রানে। এছাড়া শামসুর রহমান ০ রানেই রান আউটে কাটা পড়েন।




কমলনগরে ভাইস চেয়ারম্যান পদে আলোচনায় শারমিন।

Lakshmipur:
লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মেধাবী ও যোগ্য প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় এগিয়ে রয়েছে শারমিন জাহান অরিণ।

ইতোমধ্যে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের লক্ষ্যে চেয়ারম্যান, পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের সম্ভাব্য প্রার্থীরা ভোটের মাঠে নেমে পড়েছেন। শারমিন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ থেকে প্রার্থীতা পেতে দলীয় কার্যালয় ফরম জমা দেন।

শারমিন মুক্তিযোদ্ধা মরহুম শাহাজান কমান্ডারের পুত্র উপজেলা যুবলীগ নেতা মিরাজ হোসেন শান্তর সহ-ধর্মিনী। তিনি চর লরেন্স খোকন চেয়ারম্যান বাড়ির জহিরুল ইসলাম কচির মেয়ে। তিনি চর লরেন্স উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও লক্ষ্মীপুর সরকারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বিএসএস (ডিগ্রি) পাশ করেন।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্ধিতা করতে শারমিন ইতোমধ্যে নির্বাচনী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তার প্রচার-প্রচারণা উপজেলাব্যাপী,ফেইসবুক, পোস্টার, ব্যানারে চেয়ে গেছে। এছাড়াও তাকে সামাজিক উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করতে দেখা যাচ্ছে। উপকূলীয় এ জনপদের অবহেলিত নারীদের উন্নয়নে কাজ শুরু করেছেন। নদী ভাঙন কবলিত এই এলাকার মানুষের পাশে দাঁড়াতে তিনি নির্বাচনী মাঠে নেমেছেন।

জানতে চাইলে শারমিন জাহান অরিন বলেন, নির্বাচনী মাঠে জনগণের কাছে ব্যাপক সাড়া পেয়েছি। নদী ভাঙন কবলিত মানুষের পাশে থেকে কাজ করতে চাই। এ এলাকার অবহেলিত নারী সমাজের উন্নয়নের কাজ করছি। আগামীতেও তাদের সাথে নিয়ে কাজ করতে চাই। সামাজিক ব্যাধি নারী নির্যাতন, বাল্যবিবাহ ও যৌতুক প্রথা বন্ধে কাজ করবো।

তিনি আরো বলেন, আওয়ামী লীগ থেকে মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পাবো বলে আশা করি।




Policy to ban coaching business is valid: High Court

কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা বৈধ বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ২০১২ খ্রিস্টাব্দের জুন মাসে ‘শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা’ জারি করে। বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) কোচিং সেন্টার নিয়ে শুনানি শেষে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও রাজিক আল জলিলের দ্বৈত বেঞ্চ এ রায় দেন।

কোচিং বাণিজ্য বন্ধের নীতিমালা ও কোচিং বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত শিক্ষকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রশ্নে জারি করা রুলের শুনানি শেষ করে আজ ৭ ফেব্রুয়ারি এসব রিটের রায় ঘোষণার জন্য রাখেন আদালত। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন খুরশীদ আলম খান। রিটকারীর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এম আমীর-উল ইসলাম। অ্যামিকাস কিউরি ছিলেন ফিদা এম কামাল।

কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগে দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনের ভিত্তিতে রাজধানীর মতিঝিল সরকারি বালক বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষককের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না সেজন্য কারণ দর্শাতে নোটিস দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ওইসব নোটিস এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা-২০১২ নিয়ে ওই শিক্ষকেরা হাইকোর্ট রিট আবেদন করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে এ নোটিশ দেয় সরকার। এসব নোটিশ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের নীতিমালা-২০১২ নিয়ে শিক্ষকরা হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন।

আদালত গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি ওই চিঠির কার্যকারিতা চার মাসের জন্য স্থগিত করার পাশাপাশি রুল জারি করেন।

ওই আদেশের বিরুদ্ধে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আপিল করার অনুমতি চেয়ে লিভ টু আপিল করে। গত বছরের ২৭ ফেব্রুয়ারি ওই আবেদনের ওপর শুনানি শেষে আপিল বিভাগ গত বছরের ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে বিচারপতি শেখ হাসান আরিফের নেতৃত্বাধীন হাই কোর্ট বেঞ্চেকে এ রুলের নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দিয়েছিল।

পরে আদালত এ রুল নিষ্পত্তির জন্য সাবেক দুই অ্যাটর্নি জেনারেল হাসান আরিফ ও ফিদা এম কামালকে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিয়োগ দেয়।




HSC form filling time extended

The time for filling out the form for HSC and DIBS exams 2019 has been extended again. The form can be filled from Wednesday (February 6) to February 14 with a late fee of Tk 100. This was announced in a notification issued by the Dhaka Education Board on Wednesday (February 6).

The notification said that the time for filling the application form for the 2019 HAC/DIBS examination through 'Sonali Seva' with a late fee of 100 (one hundred) taka has been rescheduled from February 6 to February 14.

Previously, the time was extended from January 3 to January 10 to allow students to fill out the form.




Madrasa teachers' January MPO checks in bank

এমপিওভুক্ত মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের জানুয়ারি ২০১৯ মাসের এমপিওর (বেতন-ভাতার সরকারি অংশ) চেক ছাড় হয়েছে। বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) অনুদান বণ্টনকারী রাষ্ট্রায়াত্ত চারটি ব্যাংকে চেক পাঠানো হয়েছে। শিক্ষকরা আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বেতন-ভাতার সরকারি অংশের টাকা তুলতে পারবেন।

মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ শামসুজ্জামান দৈনিকশিক্ষা ডটকমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

আদেশের স্মারক নম্বর ৫৭.২৫.০০০০.০০২.০৮.০০৪.১৯-৬৪




পরবর্তী উপজেলা নির্বাচন ১৮ মার্চ

পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন পাঁচ ধাপে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ১০ মার্চ প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হবে। এছাড়া বাকি চার ধাপের খসড়া তফসিলও প্রস্তুত করেছে ইসি। ইসির খসড়া অনুযায়ী ১৮, ২৪, ৩১ মার্চ ও ১৮ জুন বাকি চার ধাপগুলোতে উপজেলা নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। ইসি সচিবালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র জানায়, খসড়া তফসিল অনুযায়ী দ্বিতীয় ধাপে তফসিল ঘোষণা হবে ১০ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র দাখিল ১৯ ফেব্রুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৮ ফেব্রুয়ারি এবং ভোটগ্রহণ ১৮ মার্চ।

তৃতীয় ধাপের তফসিল হবে ১৬ ফেব্রুয়ারি। মনোনয়নপত্র দাখিল ২৬ ফেব্রুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ৫ মার্চ ও ভোটগ্রহণ ২৪ মার্চ। চতুর্থ ধাপের তফসিল হবে ২০ ফেব্রুয়ারি। এতে মনোনয়নপত্র দাখিল ৪ মার্চ, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মার্চ ও ভোটগ্রহণ ৩১ মার্চ।

সর্বশেষ পঞ্চম ধাপের তফসিল হবে ১২ মে। এতে মনোনয়নপত্র দাখিল ২১ মে, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৯ মে ও ভোটগ্রহণ ১৮ জুন নির্ধারণ করা হয়েছে।[পঞ্চম উপজেলা পরিষদ নির্বাচন পাঁচ ধাপে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ১০ মার্চ প্রথম ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন হবে। এছাড়া বাকি চার ধাপের খসড়া তফসিলও প্রস্তুত করেছে ইসি। ইসির খসড়া অনুযায়ী ১৮, ২৪, ৩১ মার্চ ও ১৮ জুন বাকি চার ধাপগুলোতে উপজেলা নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। ইসি সচিবালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রথম ধাপে যেসব উপজেলায় ভোট

প্রথম ধাপে ১০ মার্চ যেসব উপজেলায় ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে- পঞ্চগড় জেলার সদর, আটোয়ারী, বোদা, দেবীগঞ্জ ও তেঁতুলিয়া। কুড়িগ্রাম জেলার সদর, ভুরুঙ্গামারী, ফুলবাড়ী, উলিপুর, নাগেশ্বরী, রাজারহাট, রাজিবপুর, চিলমারী ও রৌমারী। নীলফামারী জেলার সদর, ডোমার, ডিমলা, জলঢাকা, সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জ। লালমনিরহাট জেলার সদর, পাটগ্রাম, হাতীবান্ধা, কালীগঞ্জ ও আদিতমারী।

জামালপুর সদর, সরিষাবাড়ী, মেলান্দহ, ইসলামপুর, বকশীগঞ্জ, দেওয়ানগঞ্জ ও মাদারগঞ্জ। নেত্রকোনা সদর বারহাট্টা, দুর্গাপুর, খালিয়াজুরী, কলমাকান্দা, কেন্দুয়া, মদন, মোহনগঞ্জ, পূর্বধলা। সুনামগঞ্জ সদর, ছাতক, দোয়ারাবাজার, জামালগঞ্জ, শাল্লা, ধর্মপাশা, বিশ্বম্ভবপুর ও তাহিরপুর। হবিগঞ্জ সদর, বাহুবল, মাধবপুর, চুনারুঘাট, নবীগঞ্জ, আজমিরীগঞ্জ, বানিয়াচং ও লাখাই। সিরাজগঞ্জ সদর, বেলকুচি, চৌহালী কাজিপুর, রায়গঞ্জ, শাহজাদপুর, তাড়াশ ও উল্লাপাড়া। জয়পুরহাট জেলার সদর, পাঁচবিবি, আক্কেলপুর, কালাই ও ক্ষেতলাল। নাটোর সদর, বাগাতিপাড়া, গুরুদাসপুর, বড়াইগ্রাম, লালপুর ও সিংড়া। রাজশাহীর তানোর, গোদাগাড়ী, পবা, মোহনপুর, বাগমারা, পুঠিয়া, দুর্গাপুর, চারঘাট ও বাঘা।

দ্বিতীয় ধাপে ভোটের সম্ভাব্য উপজেলা

ঠাকুরগাঁও সদর, বালিয়াডাঙ্গী, রানীশংকৈল, পীরগঞ্জ, হরিপুর, গঙ্গাচড়া, তারাগঞ্জ, বদরগঞ্জ, কাউনিয়া, পীরগাছা, পীরগঞ্জ, গোবিন্দগঞ্জ, সাঘাটা, পলাশবাড়ী, গাইবান্ধা সদর, সাদুল্লাপুর, ফুলছড়ি, বীরগঞ্জ, কাহারোল, বিরল, বোচাগঞ্জ, দিনাজপুর সদর, খানসামা, চিরিরবন্দর, পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী, নবাবগঞ্জ, বিরামপুর, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট, সদর, আদমদীঘি, দুপচাঁচিয়া, ধুনট, কাহালু, গাবতলী, নন্দীগ্রাম, সারিয়াকান্দি, শাজাহানপুর, শেরপুর, শিবগঞ্জ, সোনাতলা, রানীনগর, মহাদেবপুর, নিয়ামতপুর, সাপাহার, পত্নীতলা, বদলগাছী, নওগাঁ সদর, আত্রাই, পোরশা, ধামইরহাট, মান্দা, সদর, বাগাতিপাড়া, গুরুদাসপুর, বড়াইগ্রাম, লালপুর, সিংড়া, কুষ্টিয়া সদর, ভেড়ামারা, কুমারখালী, মিরপুর, খোকসা, দৌলতপুর, শার্শা, ঝিকরগাছা, চৌগাছা, যশোর সদর, বাঘারপাড়া, অভয়নগর, মনিরামপুর, কেশবপুর, দীঘলিয়া, কয়রা, ডুমুরিয়া, পাইকগাছা, রূপসা, তেরখাদা, ফুলতলা, বটিয়াঘাটা, দাকোপ, মেহেরপুর সদর, মুজিবনগর, গাংনী, রাজবাড়ী সদর, গোয়ালন্দ, পাংশা, বালিয়াকান্দি, আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী, মধুখালী, নগরকান্দা, সালথা, সদর, চরভদ্রাসন, সদরপুর, ভাঙ্গা, হাতিয়া, মীরসরাই, সীতাকুণ্ড, সন্দ্বীপ, ফটিকছড়ি, রাঙ্গুনিয়া, রাউজান, হাটহাজারী।

তৃতীয় ধাপে ভোটের সম্ভাব্য উপজেলা
চুয়াডাঙ্গা সদর, আলমডাঙ্গা, দামুড়হুদা, জীবননগর, মাগুরা সদর, শ্রীপুর, শালিখা, মহম্মদপুর, নড়াইল সদর, কালিয়া লোহাগড়া, ঝিনাইদহ সদর, শৈলকুপা, হরিণাকুণ্ডু, কালীগঞ্জ, ফকিরহাট, মোল্লাহাট, চিতলমারী, বাগেরহাট সদর, কচুয়া, রামপাল, মোংলা, মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা, আশাশুনি, শ্যামনগর, কালীগঞ্জ, কলারোয়া, সাতক্ষীরা সদর, তালা দেবহাটা, ভোলাহাট, গোমস্তাপুর, নাচোল, শিবগঞ্জ, পুঠিয়া, দুর্গাপুর, চারঘাট, বাগা, সদর, আটঘরিয়া, বেড়া, ভাংগুড়া, চাটমোহর, ফরিদপুর, ঈশ্বরদী, সাঁথিয়া, সুজানগর, সদর, টুঙ্গিপাড়া, কোটালীপাড়া, কাশিয়ানী, মুকসুদপুর, শিবচর, কালকিনি, রাজৈর, সদর, জাজিরা, নড়িয়া, ভেদরগঞ্জ, ডামুড্যা, গোসাইরহাট, নালিতাবাড়ী, শ্রীবরদী, ঝিনাইগাতী, হালুয়াঘাট, ধোবাউড়া, ফুলপুর, গৌরীপুর, সদর, মুক্তাগাছা, ফুলবাড়ীয়া, ত্রিশাল, ঈশ্বরগঞ্জ, নান্দাইল, গফরগাঁও, ভালুকা, সিলেট সদর, বিশ্বনাথ, দক্ষিণ সুরমা, ফেঞ্চুগঞ্জ, বালাগঞ্জ, কোম্পানীগঞ্জ, গোয়াইনঘাট, জৈন্তাপুর, কানাইঘাট, জকিগঞ্জ, গোলাপগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, বড়লেখা, জুড়ী, কুলাউড়া, রাজনগর, সদর, কমলগঞ্জ, শ্রীমঙ্গল, বোয়ালখালী, পটিয়া, আনোয়ারা, চন্দনাইশ, লোহাগাড়া, বাঁশখালী।

চতুর্থ ধাপে ভোটের সম্ভাব্য উপজেলা
বরিশাল সদর, বাকেরগঞ্জ, বাবুগঞ্জ, বানারীপাড়া, উজিরপুর, গৌরনদী, আগৈলঝাড়া, মুলাদী, হিজলা, পটুয়াখালী সদর, মির্জাগঞ্জ, দুমকী, বাউফল, দশমিনা, গলাচিপা, কলাপাড়া, ভোলা সদর, দৌলতখান, বোরহানউদ্দিন, লালমোহন, তজুমদ্দিন, চরফ্যাশন, মনপুরা, বরগুনা সদর, আমতলী, বেতাগী, বামনা, পাথরঘাটা, পিরোজপুর সদর, ইন্দুরকানী, মঠবাড়ীয়া, ভাণ্ডারিয়া, কাউখালী, নেছারাবাদ, নাজিরপুর, ঝালকাঠি সদর, নলছিটি, রাজাপুর, কাঁঠালিয়া, ধনবাড়ী, মধুপুর, গোপালপুর, ভূঞাপুর, ঘাটাইল, কালিহাতী, টাঙ্গাইল সদর, দেলদুয়ার, নাগরপুর, মির্জাপুর, বাসাইল, সখীপুর, কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কটিয়াদী, পাকুন্দিয়া, তাড়াইল, করিমগঞ্জ, ইটনা, মিঠামইন, অষ্টগ্রাম, নিকলী, বাজিতপুর, কুলিয়ারচর, ভৈরব, দোহার, নবাবগঞ্জ, কেরানীগঞ্জ, সাভার, ধামরাই, কাপাসিয়া, কালিয়াকৈর, শ্রীপুর, কালীগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ সদর, টঙ্গীবাড়ী, লৌহজং, শ্রীনগর, সিরাজদিখান, গজারিয়া, সোনারগাঁ, আড়াইহাজার, রূপগঞ্জ, নরসিংদী সদর, পলাশ, শিবপুর, মনোহরদী, বেলাব, রায়পুরা, দৌলতপুর, ঘিওর, শিবালয়, সিঙ্গাইর, হরিরামপুর, মানিকগঞ্জ সদর, সাটুরিয়া, তিতাস, মুরাদনগর, দেবিদ্বার, বুড়িচং, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চান্দিনা, বরুড়া, লাকসাম, নাঙ্গলকোট, মনোহরগঞ্জ, চৌদ্দগ্রাম, মেঘনা, হোমনা, কচুয়া, মতলব উত্তর, মতলব দক্ষিণ, চাঁদপুর সদর, ফরিদগঞ্জ, হাজীগঞ্জ শাহরাস্তি, চাটখিল, সেনবাগ, কোম্পানীগঞ্জ, কবিরহাট, সুবর্ণচর, বেগমগঞ্জ, সোনাইমুড়ী, নাসিরনগর, আশুগঞ্জ, সরাইল, সদর, আখাউড়া, কসবা, নবীনগর, ফেনী সদর, দাগনভূঞা, সোনাগাজী, ফুলগাজী, ছাগলনাইয়া, পরশুরাম, লক্ষ্মীপুর সদর, রামগঞ্জ, রায়পুর, কমলনগর, রামগতি, পেকুয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালী, কক্সবাজার সদর, রামু, উখিয়া, টেকনাফ।

পঞ্চম ধাপে ভোটের সম্ভাব্য উপজেলা
আটপাড়া, শেরপুর সদর, নকলা, নলডাঙ্গা, সদর, কামারখন্দ, রংপুর সদর, সুন্দরগঞ্জ, মেহেন্দিগঞ্জ, রাঙ্গাবালী, তালতলী, কোটচাঁদপুর, মহেশপুর, গাজীপুর সদর, বন্দর, মাদারীপুর সদর, কালুখালী, শায়েস্তাগঞ্জ, বাঞ্ছারামপুর, বিজয়নগর, হাইমচর, আদর্শ সদর, সদর দক্ষিণ, সাতকানিয়া।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দুই সপ্তাহ পর (১৯ জানুয়ারি) উপজেলা নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের কমিশন। ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত মোট ছয় ধাপে ওই নির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়




কমলনগরে জরাজীর্ণ ব্রীজ

আমজাদ হোসেন আমু, লক্ষ্মীপুর): লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে চর কাদিরা ইউনিয়নে ভুলুয়া নদী ওপর নির্মিত স্ট্রীল ব্রীজ। এ ব্রীজে চলাচলে নেই জন নিরাপত্তা।

সরেজমিনে দেখা যায়, জরাজীর্ণ ব্রীজে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে সাধারণ জনগন। ব্রীজটি এতটাই জরাজীর্ণ, মরিচা ধরে স্টিলের সিটগুলো গর্ত হয়ে রয়েছে। যা চলাচলের খুবই অনুপোযোগী। এতে যেকোনো সময় ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। তবুও ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন হাজার হাজার গ্রামবাসীকে চলাচল করতে হয়। কারণ এই ব্রিজটি কমলনগর-সোনাপুর-নোয়াখালী সদরে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। প্রতিনিয়ত যোগাযোগে বিঘ্ন ঘটায় এ অঞ্চলের মানুষগুলো অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

এছাড়াও এসব অঞ্চলের মানুষগুলো প্রায় চিকিৎসা সেবার জন্য নোয়াখালী সদরে হাসপাতালে যেতে হয়। এ পথটি সময় ও অর্থের সহজ যোগান দেয়। এ জন্য দ্রুত ব্রিজটি সংস্কার করা দরকার মনে করছে স্থানীয়রা।

ব্রিজটি যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হওয়ার এখানকার কৃষকরা কৃষি উৎপাদিত পণ্য বাজারে ন্যায্য মূল্যে বিক্রয় করতে পারে না। কারণ যাতায়াতের কারণে বড় মাল বাহী ট্রাক ব্রীজটি দিয়ে যাতায়াত করতে ঝুঁকিতে পড়ে। বড় যানবাহন চলাচলে জোরে শব্দের সৃষ্টি হয়। যা আতংক সৃষ্টি করছে। এতে স্কুলে ছোট ছোট ছাত্র-ছাত্রীর নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। ব্রীজটির স্ট্রীলে ফাঁকা হওয়ায় নিচে দুরত্ব দেখা যায়। যা অনেক সময় স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী সহ যাতায়াত করা বাচ্চাদের আতংকে পেলে।

এতে ভয়ে ছোট বাচ্চারা স্কুলে যায় না। এ পথটি যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম। তাছাড়া এ অঞ্চল থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষার জন্য প্রায় ছাত্র-ছাত্রীদের নোয়াখালী কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেতে হয়। ব্রীজে বড় বড় গর্ত হওয়ায় ঝুঁকি নিয়ে সাইকেল, রিকসা , অটো,সিএনজি চলাচলে বির্ঘ্র ঘটছে। প্রায় সময় গর্তে চাকা পড়ে দূর্ঘটনার শিকার হয়।

জানা গেছে, উপজেলার ফজুমিয়ার হাট এলাকায় ভুলুয়া নদীর ওপর নির্মিত স্টিলের ব্রিজ। ব্রিজের স্টিলের সিটগুলোও মরিচা ধরে গর্ত হয়ে গেছে। এতে গর্তে পা পড়ে অনেকেই আহত হয়েছে। গত ৬-৭ বছর ধরে ব্রিজটি এ পরিস্থিতিতে রয়েছে। এটি সংস্কার কিংবা নতুন করে যোগাযোগের নির্মাণ করা হচ্ছে না। এতে ঝুঁকি নিয়েই কয়েক গ্রামের বাসিন্দাদের চলাচল করতে হয়। দুর্ভোগে রয়েছে প্রায় ৫ হাজার গ্রামবাসী। প্রতিদিনই চলাচলে তাদেরকে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।

স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভুলুয়া নদীর ওপর এই ব্রিজটি কমলনগর-নোয়াখালী সদরে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম হওয়ায় যাতায়াতের জন্য খুবই গুরুত্ব বহন করে। কিন্তু গাড়ি চলাচলে অনুপোযোগী হওয়ায় তাদের প্রচুর কষ্ট করতে হয়। চলাচলে বিঘ্ন ঘটার কারণে এসব অঞ্চলের জনগণ অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। দ্রুত সংস্কার কিংবা নতুন ব্রিজ নির্মাণ অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করছে । এতে প্রত্যন্ত অঞ্চলের জনগণের দুঃখ লাগব হবে।

উপজেলার প্রকৌশলী সোহেল আনোয়ার জানান, ব্রীজটি নির্মাণের জন্য ৭৫ মিটার লম্বা ডিজাইন প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রাক্কলনের কাজ চলছে। খুব দ্রুত কাজটি অনুমোদন হবে।