সড়ক সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ

নীলফামারীর সৈয়দপুর পৌর শহরের হাওয়ালদারপাড়ার এলাকাবাসী সড়ক সংস্কারের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। সোমবার দুপুরে শহরের চালহাটি সড়কে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় পৌর কাউন্সিলর কাজী মনোয়ার হোসেন হায়দার ও মেয়র রাফিকা আকতার জাহানের অপসারণ দাবি করা হয়।
বিক্ষোভ চলাকালে বক্তব্য দেন পৌর শহরের ১০ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোহাম্মদ রাশেদ, হাজী তসলীম, মইনুল হাসান, রওনক সিদ্দিকী, খালিদ খান, ফফসাল দিদার দিপু, তাসলিমা মুসকান, আরিফ মোস্তফা মিঠু, আনোয়ার হোসেন প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সৈয়দপুর প্রথম শ্রেণির পৌরসভা হলেও পৌর কাউন্সিলর কাজী মোনোয়ার হোসেন হায়দারের অদক্ষতা ও দুর্নীতির কারণে এলাকায় কোনো উন্নতি হয়নি। শহরের প্রাণকেন্দ্র ১০ নম্বর ওয়ার্ডের সড়ক ও অলিগলি চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। সংস্কারের কোনো উদ্যোগই নেয়া হচ্ছে না। ড্রেনেজ ব্যবস্থাও নাজুক। অল্প বৃষ্টিতে হাঁটু পর্যন্ত পানি জমে যায়। পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় এলাকাবাসীকে। অথচ নাগরিকদের থেকে পৌরকর, ট্রেড লাইসেন্স, নকশা অনুমোদন, জন্ম- মৃত্যু ও ওয়ারিশান সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন সেবার নামে প্রতিবছর কোটি কোটি টাকা আদায় করা হচ্ছে। আয়ের টাকা উন্নয়ন কাজে ব্যবহার না করে মেয়র ও কাউন্সিলররা আত্মসাৎ করছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে রাস্তা সংস্কারের উদ্যোগ না নিলে কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
অভিযোগ প্রসঙ্গে পৌর কাউন্সিলর কাজী মনোয়ার হোসেন হায়দারের ভাষ্য, পৌরসভা থেকে বরাদ্দ না পাওয়ায় এলাকায় উন্নয়ন কাজ করা সম্ভব হয়নি। বরাদ্দ পেলে সড়ক ও ড্রেন নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে। জনপ্রিয়তাকে হ্রাস করার জন্য তাঁর প্রতিপক্ষ এটাকে ইস্যু করে ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি করেন তিনি।
এ বিষয়ে মেয়র রাফিকা আকতার জাহান বলেন, রাস্তা সংস্কারের জন্য এরই মধ্যে একনেকে প্রকল্প পাঠানো হয়েছে। বাজেট এলেই রাস্তা সংস্কারের কাজ শুরু হবে। এ ছাড়া ড্রেন সংস্কার ও নির্মাণের কাজ অব্যাহত রয়েছে। পর্যায়ক্রমে এ সমস্যাও সমাধান করা হবে।




‘খালা’ আতঙ্কে বিদ্যালয়গামী শিশু

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে একই দিন দুটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চার ছাত্রীকে তুলে নিয়েছিল অপহরণকারীরা। রোববার উপজেলার গোকর্ণ ইউনিয়নের চটিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও সদরের কুলিকুণ্ডা উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ঘটে এ ঘটনা। তাদের সবাইকে খালা পরিচয় দিয়ে শুরুতে বিদ্যালয় থেকে বের করে নেয় বোরকা পরা এক নারী। পরে চক্রের সদস্যদের হাতে তুলে দেয়। তবে চটিপাড়া বিদ্যালয়ের চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রী একজনের হাত কামড়ে পালিয়ে গিয়ে লোকজনকে জানায়। পরে এলাকাবাসী অন্যদের উদ্ধার করে। তবে অপহরণকারীদের কাউকে আটক করা যায়নি।
স্থানীয় সূত্রে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ৩ মার্চ (রোববার) পর্যন্ত একই কায়দায় ১২ শিক্ষার্থীকে তুলে নেওয়া হয়। তাদের অনেককে মারধর করে গায়ে থাকা স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় উপজেলার বিদ্যালয়গুলোতে আসা কমিয়ে দিয়েছে শিক্ষার্থীরা। ঘটনার শিকার অনেক শিশু বোরকা পরা কাউকে দেখলেই আতঙ্কিত হয়ে পড়ছে।
ভুক্তভোগী চটিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী নুসরাত জাহান আলিফার মা জান্নাত আক্তার রোববার রাতে সমকালকে বলেন, ‘আজ আমার মেয়ের সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে, তা ভোলার নয়। এমন হলে মেয়ে স্কুলে পাঠাব কীভাবে! আমার মেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে। সারাদিন কোনো খাওয়া-দাওয়া করেনি। বিষয়টি কোনোভাবেই ভুলতে পারছে না সে।’ তিনি বলেন, বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও উপজেলা প্রশাসন যদি ছেলেমেয়েদের নিরাপত্তা দিতে না পারে, তাহলে স্কুলে পাঠানো সম্ভব নয়।
সূত্র জানায়, রোববার সকালে ওই বিদ্যালয় থেকে আলিফার সঙ্গে তুলে নেওয়া হয় তৃতীয় শ্রেণির ইফরাত জাহার ইলমা ও চতুর্থ শ্রেণির তাযকিরাতুল তাহিয়াকে। বোরকা পরা এক নারী ‘খালা’ পরিচয় দিয়ে তাদের তিনজনকে বিদ্যালয়ের প্রায় এক কিলোমিটার দূরে বেড়িবাঁধ এলাকায় নিয়ে যায়। পরে তাদের ৮ নারীর কাছে তুলে দেয় সে। সেখানে মারধর করা হয় তিন শিশুকে। চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী তাযকিরাতুল তাহিয়া চক্রের এক সদস্যের হাতে কামড় দিয়ে পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন অন্যদের উদ্ধার করে।
ওই ছাত্রীরা জানায়, বোরকা পরা নারী তাদের বলে, ‘আমি তোমার খালা হই। তোমার মা বলছে আমার সঙ্গে বাড়িতে যেতে।’ তারা ওই নারীকে চেনে না জানালে ধমক দিয়ে বলে, ‘অ্যাই, বেশি কথা বলবি না। কোনো কথা বললে মেরে ফেলব।’
তাযকিরাতুল তাহিয়ার বাবা মো. আকবর উপজেলার নূরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক। তিনি গতকাল সোমবার বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে আমার মেয়ে চরম আতঙ্কে আছে। কোনোভাবে বুঝিয়েই তাকে আজ স্কুলে পাঠাতে পারিনি।’
একই দিন উপজেলা সদরের কুলিকুণ্ডা উত্তর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে জোর করে তুলে নেওয়া হয় দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী ঝুমুর আক্তারকে। সে চিৎকার করতে থাকলে বিদ্যালয়ের প্রায় এক কিলোমিটার দূরে একটি পরিত্যক্ত ঘরে রেখে পালিয়ে যায় চক্রটির সদস্যরা।
২৫ ফেব্রুয়ারি সদর ইউনিয়নের নাসিরপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র মো. স্বাধীন মিয়া নিখোঁজ হয়। তার বাবা মো. আবদু মিয়া নাসিরনগর থানাকে বিষয়টি অবহিত করেন। পরে ২৭ ফেব্রুয়ারি আশুগঞ্জ ফেরিঘাট থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। আবদু মিয়া বলছেন, এর পেছনে জিনের হাত রয়েছে। তবে এলাকাবাসী স্বাধীনের নিখোঁজ হওয়ার পেছনে একই চক্রকে সন্দেহ করছে।
২২ ফেব্রুয়ারি উপজেলার বুড়িশ্বর ইউনিয়নের ভোলাউক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে হানা দেয় চক্রটির সদস্যরা। শ্রেণিকক্ষে ক্লাস চলার মধ্যেই এক নারী ‘খালা’ পরিচয় দিয়ে কৌশলে বের করে নেয় দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আছমা আক্তার ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী জান্নাত আক্তারকে। তাদের বিদ্যালয়ের আঙিনা থেকে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করলে শিশুরা চিৎকার করে। এ সময় মুখ চেপে মারধর করে তাদের গা থেকে স্বর্ণালংকার নিয়ে দৌড়ে পালায় দুর্বৃত্তরা।
সূত্র জানায়, গত ১০ ফেব্রুয়ারি উপজেলা সদরের শিশু কানন কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষার্থীরা বাড়ি ফিরছিল। পথে বোরকা পরা পাঁচ নারী তাদের পথ আটকায়। দ্বিতীয় শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে এক নারী বলে, ‘আমার সঙ্গে বাড়িতে চলো। আমি তোমার খালা হই।’ কিন্তু শিশুটি তাকে না চেনায় দৌড়ে পালায়। তার সঙ্গে থানা তিন শিশুকে জোর করে গাড়িতে তোলার সময় এক পথচারী দেখে ফেলেন। তিনি শিশু রক্ষা করলেও, চক্রটির সদস্যরা পালিয়ে যায়।
এসব ঘটনার সংবাদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে শিশু ও অভিভাবকের মধ্যে। বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর উপস্থিতির সংখ্যা কমে গেছে। অনেক মা-বাবা সন্তানদের স্কুলে পাঠাতে চাচ্ছেন না। তারা বলছেন, ২৫ দিনের মধ্যে বেশ কয়েকটি ঘটনার সংবাদ এলেও উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ কাউকে ধরতে পারেনি। এ কারণে তারা আতঙ্কিত। তবে পুলিশ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ও অভিভাবকদের আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে।
চটিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ছায়েদুল হক বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা খুব উদ্বিগ্ন।’ কীভাবে এ সমস্যার সমাধান মিলবে বুঝতে পারছেন না। তাই অভিভাবকদের নিয়ে আলোচনা করবেন।
গোকর্ণ ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ শাহীন বলেন, তিনি জানতে পেরেছেন, দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্রী নুসরাত জাহান আলিফার বাড়িতে রোববার সাহায্য চাইতে ৪-৫ নারী যায়। তারা কৌশলে ওই পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে শিশুদের নাম জেনে ফেলে। পরে বিদ্যালয়ে গিয়ে নাম ধরে ডেকে তিনজনকে বের করে।
এ জনপ্রতিনিধির ধারণা, উপজেলার ধরমণ্ডল ইউনিয়নের একটি চক্র এসব ঘটনায় জড়িত। সারাদেশে নানা অপরাধমূলক ঘটনায় ওই ইউনিয়নের কিছু লোক জড়িত বলে সংবাদে এসেছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে যদি প্রশাসন কঠোর না হয়, তাহলে চক্রটি এলাকা থেকে শিশুদের পাচার করতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তিনি।
ভুক্তভোগী কয়েকজন শিক্ষার্থীর অভিভাবক ও প্রধান শিক্ষকদের কাছ থেকে বিষয়টি জেনেছেন উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়া। তিনি এর প্রকৃত উদ্দেশ্য বুঝে উঠতে পারছেন না। সব শিক্ষককে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

নাসিরনগর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সোহাগ রানা বলেন, কয়েকটি মৌখিক অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি আমলে নিয়ে পুলিশের বেশ কয়েকটি দল মাঠে কাজ করছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ ইমরানুল হক বলেন, এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, ১২৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও অভিভাভকদের নিয়ে আলোচনা করবেন। আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক হতে অভিভাকদের পরামর্শ দেন তিনি।




BANGLADESHI WOMAN CLAIMS SHEIKH HASINA IS A DICTATOR

Bangladesh Chhatra League has threatened to take direct action against the editor of a website www.provatbangla.com for spreading hateful propaganda against Sheikh Hasina and the AL party. They want the website shutdown by the authorities and immediate action taken against the editor, Yesmin Rukaya, for spreading lies so close to the election scheduled for 7, January 2024. Chhatra League claims this is the work of the BNP, which is using online platforms to influence the forthcoming elections of 7 January by spreading propaganda.

This is a developing story and we will update you when we have more information.




Citizens pushed Chelsea again

টমাস টুখেল যাওয়ার পরই সবকিছু দ্রুত গুছিয়ে নেওয়ার বার্তা দিয়েছিলেন গ্রাহাম পটার। লিগ ম্যাচে তার দল ভালো-খারাপের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে দারুণ খেলেছে ব্লুজরা। লিগে আগের ম্যাচে নটিংহ্যামে ধরা খাওয়া চেলসির ঘরের মাঠে ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে সেরাটা খেলতে হতো।

গত মৌসুমের লিগ চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে তারা সেরাটাই সম্ভবত খেলেছে। কিন্তু রিয়াদ মাহরেজের ৬৩ মিনিটের গোলে স্টামফোর্ড ব্রিজে ১-০ গোলে জিতেছে ম্যানচেস্টার সিটি। লিগ টেবিলে শীর্ষে থাকা আর্সেনালের সঙ্গে পয়েন্ট কমিয়ে পাঁচে নামিয়েছে পেপ গার্দিওয়ালার দল।

স্টামফোর্ডে চেলসির চেয়ে ভালো খেলেছে ম্যানসিটি। তারা বলের পজিশন বেশি রেখেছে। গোল মুখে তিনটি শট নিয়ে একটি বল জালে পাঠিয়েছে। লক্ষ্যভ্রষ্ট শট নিয়েছে ছয়টি। অন্যদি চেলসি দুটি ভালো শট নিলেও গোল হয়নি। তাদের তিনটি আক্রমণ ব্যর্থ হয়েছে। 

এ নিয়ে প্রিমিয়ার লিগ ইতিহাসের দ্বিতীয় দল হিসেবে চেলসির বিপক্ষে সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে চার দেখাতেই জয় পেয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। ১৯৫৮-১৯৬০ মৌসুমের মধ্যে বোল্টন ওয়ান্ডারাস চেলসির বিপক্ষে টানা চার ম্যাচেই জয়ের দেখা পেয়েছিল। ম্যানসিটির বিপক্ষে হেরে লিগ টেবিলে দশে নেমে গেছে ব্লুজরা।




United win the Manchester derby

ওল্ড ট্রাফোর্ডে আজ নাটকীয় ম্যানচেস্টার ডার্বিতে ২-১ গোলে জিতেছে ইউনাইটেড। পিছিয়ে পড়েও চার মিনিটের ব্যবধানে দুই গোল করে টেবিলের তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে এরিক টেন হাগের শিষ্যরা। ৩৯ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে পেপ গার্দিওলার দল।

ম্যাচের ৩০ শতাংশ সময় বল দখলে এগিয়ে ছিল ম্যান ইউনাইটেড। যদিও একের পর এক আক্রমণ করলেও জালের দেখা না পাওয়ায় গোলশূন্য ছিল প্রথমার্ধ। এ অর্ধে ইউনাইটেড দুটি শট লক্ষ্যে রাখলেও সিটি পারেনি একটিও।

দ্বিতীয়ার্ধে আক্রমণাত্মক খেলে সিটি। ৫৭ মিনিটে ফিল ফোডেনের বদলি হিসেবে মাঠে নামেন জ্যাক গ্রিলিশ। মাঠে নামার ৩ মিনিটের মাথায় গোল পেয়ে যান ম্যানচেস্টার সিটির এ ইংলিশ তারকা। মাহরেজের কাছ থেকে বল পান বেলজিয়ান মিডফিল্ডার কেভিন ডি ব্রুইনে। পরে ব্রুইনের ক্রস থেকে দুর্দান্ত হেডে গোল আদায় করেন গ্রিলিশ।

কিন্তু সেই লিড শেষ পর্যন্ত ধরে রাখতে পারেনি সিটি। পিছিয়ে পড়ে গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে স্বাগতিকরা। ৭৮ মিনিটে ক্যাসেমিরোর পাস থেকে ব্রুনো ফার্নান্দেজ গোল করলে সমতায় ফেরে ইউনাইটেড। 

এর দুই মিনিট পর গার্নাচোর এসিস্টে ইউনাইটেডের হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন মার্কাস রাশফোর্ড। এ নিয়ে টানা সাত ম্যাচে গোলের দেখা পেলেন রাশফোর্ড।  রোনালদোর (২০০৮ সাল) পর ইউনাইটেডের দ্বিতীয় খেলোয়াড় হিসেবে এই কীর্তি গড়লেন তিনি। বাকি সময়ে রক্ষণ আগলে রেখে জয় নিশ্চিত করে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।




Actor fainted while riding horse, taken to hospital

বলিউড অভিনেতা রণদীপ হুদা শুটিং করতে গিয়ে আহত হয়েছেন।  ‘বীর সভারকার’ ছবির দৃশ্যে অভিনয় করতে ঘটে বিপদ! ছবিটির একটি দৃশ্যে রণদীপকে ঘোড়ায় চড়ে শট দিতে হবে। সেটা করতে গিয়েই ঘোড়া থেকে পড়ে যান অভিনেতা। 

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস জানায়, ঘোড়ায় চড়ার সময় হঠাৎ করেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন রণদীপ। এই অবস্থায় নীচে পরে যান। আঘাত লেগেছে অভিনেতার। যথেষ্ট চোট লেগেছে তার। মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। 

রণদীপের বন্ধুর বরাতে গণমাধ্যমটি আরও জানায়, ঘোড়া থেকে পড়ে  হাঁটু এবং পায়ে চোট লেগেছে তার। হাঁটু ভেঙে গিয়েছে। 

বীর সভারকাদের  চরিত্রের জন্য ডায়েট প্ল্যান বদলেছিল তাঁর। যথেষ্ট রোগাও হয়ে গিয়েছিলেন। খাবার দাবারের পরিবর্তনকেও চিকিৎসকরা দায়ী করছেন। তবে, তার এই রোগা হওয়ার প্রচেষ্টা এই প্রথম নয়। এর আগেও সর্বজিত ছবিতে  রোগা হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। 




হাবিবি’র পর আসছে ফারিয়ার নতুন গান, ফেব্রুয়ারিতে শুটিং

মডেল ও অভিনেত্রী পরিচয়ের পাশাপাশি কণ্ঠশিল্পী হিসেবে নিজেকে তুলে ধরেছেন নুসরাত ফারিয়া। সেই সুবাদে এবার শুরু করেছেন নতুন একক গানের আয়োজন। এরই মধ্যে নতুন গানের রেকর্ডিং শেষ করেছেন তিনি। মিউজিক ভিডিও নির্মাণের প্রস্তুতিও নিয়ে ফেলেছেন।

আগামী ৪ ও ৫ ফেব্রুয়ারি নতুন গানের ভিডিওর দৃশ্যধারণ করবেন বলে ফারিয়া জানান। তবে গানের শিরোনাম, গীতিকার, সুরকার ও সংগীত পরিচালকের তথ্য পুরোপুরি গোপন রেখেছেন। এ নিয়ে তিনি বলেন, ‘দর্শক-শ্রোতাদের সারপ্রাইজ দিতেই আপাতত নতুন গানের শিরোনাম, গীতিকার, সুরকার ও সংগীতায়োজকের বিষয়টি গোপন রাখছি। কারণ, এখনই সব বলে দিলে চমক থাকবে না। শুধু এটুকু বলে রাখি, এবারের গানে সংগীতপ্রেমীরা নতুন এক নুসরাত ফারিয়ার দেখা পাবেন।’

মিউজিক ভিডিও নির্মাণ শেষ হওয়ার পর গান কবে কোন প্ল্যাটফর্মে প্রকাশ পাবে- তা চূড়ান্ত করা হবে বলেও তিনি জানান। ২০১৮ সালে নুসরাত ফারিয়া কণ্ঠশিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তাঁর প্রথম গানের শিরোনাম ছিল ‘পটাকা’। এরপর ২০২০ সালে তিনি প্রকাশ করেন দ্বিতীয় একক গান ‘আমি চাই থাকতে’। সবশেষ গত বছর প্রকাশ পেয়েছিল তাঁর একক গান ‘হাবিবি’। গানটি দর্শক-শ্রোতার মধ্যে বেশ সাড়া ফেলেছিল।




Biden's 'top secret' document on talks

মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাবেক ব্যক্তিগত অফিস ও বাড়ি থেকে গোপনীয় সরকারি নথি উদ্ধারের ঘটনা পুরোনো। তবে উদ্ধার হওয়া নথিগুলোর মধ্যে কিছু ছিল ‘অতিগোপনীয়’, যা পুরো দেশে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। এ ঘটনা তদন্তে একজন সরকারি কৌঁসুলিকে দায়িত্ব দিয়েছে দেশটির বিচার বিভাগ। বিবিসির খবর।

যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিবিএসের বরাত দিয়ে খবরে বলা হচ্ছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন বাইডেন। গোপন নথিগুলো সেই সময়ের। আইন অনুযায়ী, চাকরি শেষ হলে কেন্দ্রীয় সরকারে দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তিদের স্বেচ্ছায় দাপ্তরিক নথি ও গোপন দলিলপত্র জমা দিতে হয়। তবে বাইডেন তা জমা দেননি।

বাইডেনের অফিস ও বাসা থেকে প্রায় ২০টি নথি উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে অফিসে পাওয়া ১০টি নথির মধ্যে ছিল ‘অতিগোপনীয়’ নথি। তাঁর ডেলাওয়ারের বাসায়ও ১০টির মতো নথি পাওয়া গেছে। বলা হচ্ছে, অতিগোপনীয় নথিগুলো কোনোভাবে ফাঁস হয়ে গেলে ‘ভয়াবহ ক্ষতি’ হতে পারত।

নথিগুলো উদ্ধারের খবর প্রথম গণমাধ্যমে আসে গত সোমবার। গত নভেম্বরে ওয়াশিংটনে বাইডেনের সাবেক প্রতিষ্ঠান ‘পেন বাইডেন সেন্টার’-এর অফিস থেকে নথিগুলো উদ্ধার হয়।

নথি উদ্ধারের বিষয়ে বাইডেন বলেন, তিনি গোপন নথি ও জিনিসপত্র উদ্ধারের ঘটনাটি গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন এবং বিষয়টি নিয়ে বিচার বিভাগকে পূর্ণ সহযোগিতা দিচ্ছেন। 




Son B in subscription to that mass education minister: to

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী তার ছেলের বিয়ে উপলক্ষে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা তুলেছেন বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল। তিনি বলেন, ‘প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন ছেলের বিয়ের মধ্যে ১৬৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা তুলে সেই টাকা দিয়ে শিক্ষকদেরকে ফ্রিজ, টেলিভিশন গিফট দিতে বাধ্য করেছেন এবং সেই সঙ্গে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ রাখতেও বাধ্য করেছেন তিনি।’

তিনি বলেন, ‘এরা (আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা) এমন একটা পর্যায়ে চলে গেছে। আর তারা বলে শিক্ষাক্ষেত্রে উন্নয়ন হয়েছে। তারা বলে একটা করে আরেকটা। আওয়ামী লীগের হাত দুইদিকে থাকে কাউকে ভয় দেখাতে হলে ঘাড়ে চেপে ধরে আর বিপদে পড়লে পা চেপে ধরে।’

শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের উদ্যোগে বিএনপির চেয়াপারসন বেগম খালেদা জিয়াসহ আটক সকল দলীয় নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে তিনি একথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রীর কঠোর সমালোচনা করে আলাল বলেন, ‘শেখ হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে জামায়াত ও জাতীয় পার্টিকে সঙ্গে নিয়ে ১৩ মাস আগে সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছিল। বাংলাদেশের অর্থনীতির লাইফ লাইন চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দিয়েছিল। হরতাল ডেকে জনগণকে দুর্ভোগে ফেলেছিল। আজ সেই শেখ হাসিনাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাতিল করেছে এবং উল্টাপাল্টা কথা বলছেন।’

তিনি বলেন, ‘তাদের (আওয়ামী লীগ) ভালো হবে না এটা বলছি না। ১০ টাকা কেজি চাল খাওয়ানোর কথা ছিল এখন ৭০ টাকা কেজি। এটা ভালো লক্ষণ না। ঘরে ঘরে চাকরি দেওয়ার কথা বলেছিল। তারা ঘরে ঘরে মামলা দিয়েছে। আমাদের হাজার হাজার নেতাকর্মী জেলে। বিনামূল্যে সার দেওয়ার কথা বলেছিল, সারের দাম শতগুণ বেড়েছে। কৃষকরা তাদের ফসলের ন্যায্যমূল্য পায় না। বাসা বাড়ি থেকে যে ময়লা দেওয়া হয় সেখান থেকেও তারা ট্যাক্স নেয়। রাস্তাঘাটে ভিক্ষুকরা ভিক্ষা করে তাদের কাছ থেকেও চাঁদা নেয় ছাত্রলীগ।’

এ সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুল, মৎস্যজীবী দলের সদস্য সচিব আব্দুর রহিম, যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন খান, ওমর ফারুকসহ ঢাকা উত্তর দক্ষিণ মৎস্যজীবী দলের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।




North, south-west increase in the winter of that

প্রবাদ আছে ‘মাঘের শীতে বাঘ পালায়’। কয়েক বছর ধরেই এমন শীতের আশায় ছিল মানুষ; কিন্তু দেখা মিলছিল না। শীত কেন নেই- এই প্রশ্নই কেবল ঘুরপাক খেয়েছে মনে। তবে এবার তাঁরা হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন ওই প্রবাদের মর্মার্থ।

আজ রোববার মাঘের শুরু হলেও এবার সেই মাঘের শীত শুরু হয়েছে পৌষ মাসের শুরু থেকে। টানা এক মাস পেরিয়ে গেলেও বিরতি দিচ্ছে না কনকনে শীত। দেশের বেশিরভাগ এলাকায় বইছে টানা শৈত্যপ্রবাহ। কয়েকটি জেলায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি জনজীবন আরও কাবু করে তুলেছে। পৌষের শীত পার হলেও কয়েক দিনের মধ্যে ‘মাঘের শীত’ জেঁকে বসবে আবার। তবে উত্তরাঞ্চলসহ গ্রামীণ জনপদ শীতে কাঁপলেও ঢাকাবাসী আর এ মৌসুমে হাড়কাঁপানো শীতের দেখা পাবে না।

গতকাল শনিবার পঞ্চগড়ের তেঁতুুলিয়ায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা এ মৌসুমে সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। ঢাকায় গতকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গত বৃহস্পতিবার মৌসুমের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৬ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছিল চুয়াডাঙ্গায়। গত ৬৮ বছরে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায়। ২০১৮ সালের ৮ জানুয়ারি তেঁতুলিয়ায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। সে বছর তাপমাত্রা ছিল ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

গতকাল দেশের আটটি জেলার ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে গেছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস বলছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে এবং অনেক জেলায় তা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে চলে আসতে পারে। সোম ও মঙ্গলবার আবারও তাপমাত্রা কমে যেতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ বলেন, ‘ভারত থেকে পশ্চিমা মেঘের প্রভাবে আজ রোববার তাপমাত্রা কিছুটা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ১৬ ও ১৭ জানুয়ারি ভারতে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। তার প্রভাবে আমাদের এখানেও তাপমাত্রা কমার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সময় বিক্ষিপ্তভাবে রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টিপাতের ক্ষীণ সম্ভাবনা রয়েছে। বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকলে ঢাকাতেও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, এই সময় তাপমাত্রা আরও কমে মাঝারি ধরনের শৈত্যপ্রবাহ হতে পারে।’

কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ বলেন, গতকাল বৃষ্টির সম্ভাবনা কেটে গেছে। দেশের মধ্যাঞ্চলের ভূ-পৃষ্ঠে কুয়াশার যে প্রভাব রয়েছিল তা কেটে উঠতে পারেনি ঊর্ধ্বাকাশে থাকা মেঘ। বঙ্গোপসাগর থেকে খুবই অল্প পরিমাণ জলীয়বাষ্প বাংলাদেশের স্থলভাগে প্রবেশ করছে। আজ সকালে নেত্রকোনা ও সুনামগঞ্জ জেলার সীমান্তসংলগ্ন পাহাড়ি এলাকায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তিনি বলেন, ১৮ থেকে ২৫ জানুয়ারি পর্যন্ত আবারও এক সপ্তাহের জন্য দেশব্যাপী কুয়াশা ও মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

ঢাকায় শীতের অনুভূতি কম থাকবে :রাজধানী ঢাকায় গত ৫ থেকে ৮ জানুয়ারি পর্যন্ত ছিল ঘন কুয়শার সঙ্গে হাড়কাঁপানো শীত। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১০-এর নিচে না নামলেও সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রার পার্থক্য ছিল মাত্র ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজধানীতে গত ৭ জানুয়ারি চলতি মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, ওই সময় উত্তুরে হাওয়ার কারণে ঢাকায় এবার শীতের অনুভূতি ছিল বেশি। ঢাকায় সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৭ জানুয়ারি তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামে। অর্থাৎ শৈত্যপ্রবাহ অনুভূত হয়।

আবহাওয়া অধিদপ্তরের পরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানান, এ মৌসুমেও ঢাকায় শৈত্যপ্রবাহ আসার কোনো সম্ভাবনা নেই। আগামী ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আরও কয়েকটি শৈত্যপ্রবাহ চললেও ঢাকা তার ছোঁয়া পাবে না। তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নামবে না।

কাঁপছে পঞ্চগড় :গতকাল সারাদেশে তাপমাত্রা দুই থেকে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়লেও পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। সকালে সূর্য উঁকি দিলেও সঙ্গে ছিল উত্তরের হাড়কাঁপানো হিমেল হাওয়া। এতে নিম্ন আয়ের মানুষ, কৃষি শ্রমিক, দিনমজুররা পড়েছেন চরম দুর্ভোগে। শীত এবং হিমশীতল বাতাসের কারণে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কেউ বের হননি।