কমলনগরে স্ত্রী স্বীকৃতি চাওয়া অগ্নিদগ্ধ তরুনী হাসপাতালে..

লক্ষ্মীপুর:

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরের সয়াবিন ক্ষেত থেকে আগুনে দগ্ধ অবস্থায় শাহেনূর আক্তার (২৪) নামে এক তরুণীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই জানিয়েছে, স্ত্রীর স্বীকৃতি চাওয়ায় স্বামী সালাউদ্দিন তার গায়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে।

খবর পেয়ে রোববার (২১ এপ্রিল) সন্ধ্যায় লক্ষ্মীপুর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সফিউজ্জামান ভূঁইয়া ও জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আ স ম মাহাতাব উদ্দিন সদর হাসপাতালে ওই তরুণীকে দেখতে এসেছেন।

এর আগে বিকেলে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চরফলকন ইউনিয়নের আইয়ুবনগর এলাকায় একটি সয়াবিন ক্ষেত থেকে দগ্ধ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়।

এদিকে শাহেনূরের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ণ ইউনিটে রেফার্ড করেছে কর্তব্যরত চিকিৎসক। ওই তরুণীর মুখ-হাতসহ শরীরের প্রায় ৩০ ভাগ পুড়ে গেছে।

শাহেনূর চট্টগ্রামের রাউজান উপজেলার সোনাগাজি গ্রামের জাফর আলমের মেয়ে।

জানা গেছে, সালাউদ্দিন স্ত্রী ও দুই ছেলে নিয়ে লক্ষ্মীপুরের কমলনগর উপজেলার চর ফলকন ইউনিয়নের আইয়ুবনগর এলাকায় বসবাস করছে। সালাউদ্দিন পেশায় রিকশা চালক। তার বাবার নাম মহর আলী।

চিকিৎসাধীন দগ্ধ তরুণী শাহেনূর বলেন, মোবাইল ফোনে সালাউদ্দিনের সঙ্গে তার পরিচয় হয়েছে। একপর্যায়ে প্রায় দেড় বছর আগে কাজী অফিসে তাদের বিয়ে হয়। প্রায় ৬ মাস আগে জেনেছি সালাউদ্দিন বিবাহিত। এ কথা শুনে কিছুদিন আগেও কমলনগর এসেছি। কিন্তু স্ত্রীর স্বীকৃতি পাননি। ফের শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) আবার লক্ষ্মীপুরে আসি। কিন্তু এবারও স্ত্রী স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। স্ত্রীর স্বীকৃতি চাওয়ায় আমার গায়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে সালাউদ্দিন।

এদিকে স্থানীয়রা জানান, বিকেলে একটি সয়াবিন ক্ষেত থেকে আগুনে দগ্ধ এক তরুনী চিৎকারে আশেপাশে লোকজন জড় হয়। পুরো শরীরে আগুনে দগ্ধ হওয়ায় তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্মরত চিকিৎসক অবস্থার অবনতি দেখে তাকে সদর হাসপাতালে হস্তান্তর করেন।

সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) আনোয়ার হোসেন বলেন, দগ্ধ তরুণীকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় তাকে ঢাকায় রেফার্ড করা হয়েছে।

কমলনগর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আলমগীর হোসেন বলেন, ওই তরুণীর ব্যাগ থেকে কেরোসিনের গন্ধ পাওয়া গেছে। তিনি কেরোসিন নিজেই বহন করেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি নিজের গায়ে নিজেই আগুন লাগিয়েছেন। তবে সত্য উদঘাটনে তদন্ত চলছে।

 




অতিরিক্ত ৪ শতাংশ কর্তন জাতীয়করনের প্রধান বাধা

শিক্ষা দিয়ে গড়বো দেশ শেখ হাসিনার বাংলাদেশ,দালাল করল সব শেষ।বেশিকদের অবসর ও কল্যান ট্রাস্টে ৪% কর্তনে সারা দেশের এমপিওভুক্ত সকল শিক্ষক – কর্মচারি ব্যথিত,দু:খিত, শোকাবহ,লজ্জিত সাথে সাথে চিন্তিত। চিন্তার কারন হল ৪% কর্তন কি তাহলে শেখ হাসিনার শিক্ষা ব্যবস্থা জাতীয়করনের পদক্ষেপে প্রধান বাঁধা? শেখ হাসিনার সরকারকে বিপদে ফেলার জন্যই কি এই অশুভ চক্রান্ত?এই অশুভ শক্তি ঠিক ই বুঝেছেপাঁচ লাখ শিক্ষককে সরকারের বিরুদ্ধে লাগিয়ে দেওয়ার এখনি সময়।তারা এই চক্রান্ত নির্বাচনের আগে ও করেছিল।শেখ হাসিনার সরকার এই চক্রান্ত বুঝে পেলে ৪% কর্তন নির্বাচনের আগে বাতিল করেছিল।আজ আবার ও এই অশুভ দালাল চক্র আবারো মাথা তুলে দাড়িয়েছে। সারা দেশের সব শিক্ষকরা যখন প্রতিবাদে একাগ্র, তখন এরাই চুপ করে আছে।এদের রুখে দেওয়ার এখনি সময়। সারা দেশ যখন শতভাগ উৎসব ভাতার দাবিতে একমত,৫০ভাগ বাড়ি ভাড়ার জন্য সহমত,বিনা সুদে গৃহ ঋনের দাবিতে একাট্টা ঠিক তখনি এই চক্র ৫ লাখ এমপিওভুক্ত শিক্ষকের আকাংখিত স্বপ্নের ফুলকে বুট জুতোয় থেতলে দেয়।দিয়াশলাইয়ের বাক্সের মত সহজে ভাঙ্গে জাতীয়করনের লালিত বহু আকাংখিত স্বপ্নকে। শিক্ষকরা যখন জাতীয়করনের আন্দোলনকে বেগবান করার পদক্ষেপ নিয়ে ব্যস্ত এই চক্র তখন কৌশলে টেনে হিচড়ে সে লালিত স্বপ্নকে মধ্যযুগে নিয়ে যায়।যাদের কারনে ৪% কর্তন হল এরা কুলাংগার,যাদের আদেশে শিক্ষকদের জাতীয়করনের লালিত স্বপ্ন ধুলিস্যাৎ হচ্ছে,স্বপ্নের জাতীয়করনের আশা ক্ষীন হচ্ছে, এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা প্রকাশ্যে রাস্তায় তাদের বিচার দেখতে চায়।তাদের শাস্তি চায়।যে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা প্রাইমারি স্কুলের পিয়নের থেকে ও কম বেতন পায়,তাদের সামান্য বেতন থেকে ও যারা বেশিকদের বেতন কর্তনের ইন্ধন যোগায়,যারা সরকারকে এই কুপরামর্শে সহযোগিতা করে এরা বেকুব আর নব্য রাজাকার ছাড়া আর কেউ নয়।এদের রুখে দিতেই হবে। বাংলাদেশের ৯০ শতাংশ শিক্ষা ব্যবস্থা যে বেশিকরা সফলভাবে বাস্তবায়িত করে, এই বেশিকদের স্বপ্ন নিয়ে যারা তামাশা করে এরাই নব্য হিটলার। পরিশেষে বিশ্ব মানবতার বিবেক, মানবিক বিশ্বের প্রধান নেতা,মাদার অফ হিউম্যানিটি মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সমীপে বিনিত আরজ আপনি দেখুন কিভাবে আজ ৯০ % দেশ গঠনের অন্যতম কারিগরদেরকে ঠকানো হচ্ছে,কিভাবে বেশিকদের অধিকার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে,আপনি সত্যটা জানুন, বেশিকদের প্রতি আপনার বিশ্ববাসী দ্বারা প্রাপ্ত উপাধি বিশ্ব মানবতার বিবেক দিয়ে ন্যায় বিচার নিশ্চিত করুন।

ফিরোজ আলম,প্রভাষক ও বিভাগীয় প্রধান, আয়েশা (রা:) মহিলা কামিল(অনার্স,এম এ) মাদ্রাসা, সদর, লক্ষীপুর।




কমলনগরে বিষপানে আত্মহত্যা

 

আমজাদ হোসেন আমু,কমলনগর (লক্ষ্মীপুর): লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে বিষপানে তাছলিমা আক্তার (২৪) নামের এক মহিলা আত্মহত্যা করেন।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার চর ফলকন আবদুল হাদী বাড়িতে এ ঘটনা গঠে।

মৃত ব্যাক্তির বোন জান্নাতুল ফেরদাউস জানান, চর ফলকন ইউনিয়নের রাজু’ সাথে তাছলিমার ৯ বছর আগে বিয়ে হয়। স্বামীর বাড়িতে মানসিক নির্যাতনের কারণে তার বোন বিষপানে আত্মহত্যা করেন। মৃত তাছলিমার ৪ বছরের মেয়ে শিশু রয়েছে। তাছলিমা চর ফলকন ইউনিয়নের আয়ুবনগর মোঃ জামালের মেয়ে।

উপজেলা থানা এসআই জাহাঙ্গীর আলম ঘটনার সত্যতা নিশ্চত করেন। মামলার প্রস্তুতি চলছে।




বিএমজিটিএ লক্ষীপুর জেলা শাখার পক্ষ থেকে অবিলম্বে ১০% কর্তনের আদেশ প্রত্যাহারের আহ্বান

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান(স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা,কারিগরি) শিক্ষক কর্মচারি অবসর সুবিধা বোর্ড এবং শিক্ষক কর্মচারী কল্যান ট্রাস্টের শিক্ষক- কর্মচারীদের এপ্রিল ২০১৯ এর বেতন থেকে বাড়তি ৪% কর্তন আদেশ প্রত্যাহার করার আহ্বান জানিয়েছেন লক্ষীপুর জেলার বর্তমান সময়ের মাদ্রাসার অন্যতম প্রধান ও প্রিয় শিক্ষক সংগঠন বাংলাদেশ মাদ্রাসা জেনারেল টিচার্স এসোসিয়েশন (বিএমজিটিএ) লক্ষীপুর জেলা শাখা।আজ বুধবার পল্লী নিউজকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বিএমজিটিএ লক্ষীপুর জেলা শাখার সভাপতি  মোহাম্মদ আলী,সহকারী অধ্যাপক ভবানি গন্জ ফাজিল মাদ্রাসা এবং জেলা সাধারন সম্পাদক ফিরোজ আলম,প্রভাষক ও বিভাগীয় প্রধান আয়েশা (রা:)মহিলা কামিল (অনার্স ) মাদ্রাসা ও জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মো. ওয়াজি উল্লা জুয়েল, হাজির হাট হামেদিয়া ফাযিল ডিগ্রি মাদ্রাসা স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়, অবিলম্বে শিক্ষকদের বাড়তি ৪% কর্তনের যে আদেশ জারি করা হয়েছে তাতে সাড়ে পাঁচ লাখ বেশিকদের মতামতের প্রতি বৃদ্ধাংগুলি দেখানো হয়েছে।মূলত জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে বিতর্কিত করার জন্যই একটি মহল এমন ষড়যন্ত্র করছে।তাই অবিলম্বে বাড়তি ৪% কর্তন আদেশ পরিহার করে বেশিকদের প্রতি ন্যায় বিচার করার আহ্বান জানান বক্তারা।




বেশিকদের ১০% কর্তন শিক্ষা ব্যবস্থায় সরকারের দুর্বল নীতিমালারই বহি: প্রকাশ

২০১৯ সালের এপ্রিলের বেতন থেকে বেশিকদের ১০% কর্তনের প্রজ্ঞাপন জারি হয়েছে । বিষয়টি অযৌক্তিক, অমানবিক এবং বেশিকদের সাথে প্রতারনা ছাড়া আর কিছুই নয়। ক•অবসর প্রাপ্ত শিক্ষকদের অবসর ভাতা সমাধানের জন্য এমন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে জানা যায়।তথ্য মন্ত্রনালয়ের সূত্রে জানা যায় বর্তমানে ২৪৩৫৩ টি অবসর ভাতার আবেদন জমা আছে।এসব আবেদন সমাধানে প্রয়োজন ১৭৫৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা।২০১৮- ২০১৯ বাজেটে এই সমস্যা সমাধানে অনুদান পাওয়া গেছে ৫৩২ কোটি টাকা।এফডিআর হিসেবে জমা আছে ১২৮ কোটি টাকা। এসটিডি হিসেবে জমা আছে ২১৬ কোটি টাকা মোট ৫৩২+১২৮+২১৬=৮৭৬ কোটি টাকা। এই টাকা দিয়ে ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত অবসর ভাতার ফাইল সমাধান করা সম্ভব।অথচ সরকার এখনো ২০১৫ সালে পড়ে আছে।বাকী ৯০০০ আবেদন সমাধানে ২০১৯-২০২০ অর্থ বছরের আরেকটি অনুদান পেলেই সমস্যা সমাধান।কিন্তু সরকার গত বাজেটের মত ২০১৯ – ২০২০ বাজেটে অর্থ বরাদ্দ দিয়ে যেখানে ১০% কর্তন বন্ধ করে সমস্যার সমাধান করবে, তা না করেই আগেই জোর পূর্বক ১০% কর্তনে তৎপর।বিষয়টি রহস্যজনক।

খ•সরকার ২০২১ সালের মধ্যেই দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে (মাথাপিছু আয় ২০০০ ডলার )এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত আয়ের দেশে(১০০০০ ডলার) পরিনত করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।এজন্য সরকার জনসংখ্যাকে জন সম্পদে পরিনত করার পরিকল্পনা নিয়েছে। প্রশ্ন হল কারা এই জনসংখ্যাকে জন সম্পদ বানাবে? নিশ্চয় শিক্ষক।তাহলে নতুন বাজেট আসতে ৩মাস বাকী।নতুন বাজেটে অবসর ভাতা সমস্যার সমাধান না করে কার স্বার্থে বর্তমানে ১০% কর্তন?

গ• প্রাইমারি স্কুলের পিয়নের চেয়ে এমপিওভুক্ত একজন শিক্ষকের বেতন কম,যা বেতন পান মাসের ২০দিন যেতে না যেতেই শেষ,বাকী ১০ দিন নুন আনতে পান্তা ফুরায় তাদের অবসর সমস্যার সমাধানে ৩ মাস পরবর্তী ২০১৯-২০ অর্থ বছরে সমাধান না করেই ১০% কর্তনের সিদ্ধান্ত নিয়ে সাড়ে পাঁচ লাখ বেশিকদের সাথে প্রতারনা করছে।

ঘ• অন্যদিকে জানা যায়,৪% বাড়তি অর্থ কর্তন ঠেকাতে সরকারের বাড়তি অর্থের প্রয়োজন প্রায় ৩৬০ কোটি টাকা(তথ্য অর্থ মন্ত্রনালায়) ।২০১৮- ২০১৯ অর্থবছরের বাজেটে ৩৮২৬২ টি এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানে ৫% ইনক্রিমেন্ট ও ২০% বৈশাখি ভাতার জন্য বরাদ্দ দিয়েছিল ৫০০ কোটি টাকা।খরচ হয়েছিল যথাক্রমে ৪০০ কোটি ৮৪ লাখ + ১৩৩ কোটি=৬০০ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।১৪৫ কোটি টাকা সহজেই বাড়তি থাকার পরও সমাধান হয়েছিল।গত বাজেটে এত বিশাল সমস্যা সমাধান করা গেলে নতুন ৩ মাস পর বাজেটে ৩৬০ কোটি টাকার সমাধান করা যেত না? তা না করেই ১০% কর্তনের অন্যায় সিদ্ধান্ত।

ঙ•জাতীয় নির্বাচনের আগে ১০% কর্তন স্থগিত করা হয়।কারন প্রিসাইডিং,সহকারি প্রিসাইডিং, পোলিং অফিসারদের ৯০% বেশিক।এই শিক্ষকদের মাধ্যমেই সরকার আজ ক্ষমতায়।আর তাদের সাথেই নির্বাচনের আগে একরকম পরে আরেক রকম মনোভাব প্রতারনা নয় কী?

চ•দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার শতকরা ৮০% সফলতা এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সম্ভব হচ্ছে।যাদের হাতেই তৈরি হয়েছে এদেশের রাষ্ট্রপতি,প্রধানমন্ত্রী, আমলা- সচিব,সরকারের নীতি নির্ধারকরা আজ নীতি নির্ধারকদের সকল সুবিধা ঠিক রেখে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শিক্ষকদের প্রতি ২০১৮ -১৯ বাজেটে ৫% ইনক্রিমেন্ট দিয়ে ৪% কর্তন কোন যুক্তিতে।পরিশেষে প্রাচ্যের নতুন তারকা, বিশ্ব মানবতার বিবেক,বিরল মানবতাবাদী নেতা, বিশ্ব মানবতার আলোকবর্তিকা,নারী অধিকারের স্তম্ভ,মানবিক বিশ্বের প্রধান নেতা,জোয়ান অফ আর্ক,মাদার অফ হিউম্যানিটি,ক্যারিশম্যাটিক লিডার মাননীয় প্রধান মন্ত্রী সমীপে আরজ ২০১৯-২০ অর্থ বাজেটে ৩৬০ কোটি বাড়তি বরাদ্দ দিয়ে ৪%বাড়তি কর্তন বাদ দিয়ে সাড়ে পাঁচ লাখ বেশিকদের প্রতি ন্যায় বিচার করুন।

ফিরোজ আলম,প্রভাষক ও বিভাগীয় প্রধান,আয়েশা (রা:) মহিলা কামিল( অনার্স,এম এ) মাদ্রাসা, লক্ষীপুর ও সাধারন সম্পাদক বিএমজিটিএ লক্ষীপুর জেলা শাখা।




অবসর-কল্যাণে ১০ শতাংশ চাঁদা কর্তনের আদেশ জারি

কারিগরির পর এবার সাধারণ স্কুল ও কলেজের এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন থেকে অবসর সুবিধা বোর্ড ও কল্যাণ ট্রাস্টের ফান্ডে মোট ১০ শতাংশ চাঁদা কর্তনের আদেশ জারি হয়েছে। এতদিনে অবসর ফান্ডের জন্য ৪ শতাংশ ও কল্যাণের জন্য ২ শতাংশ হারে চাঁদা কর্তন হতো। ১০ শতাংশ চাঁদা কর্তন করে দুটি ফান্ডে জমা করার জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ১৫ এপ্রিল আদেশ জারি করেছে। চলতি বছরের এপ্রিল মাসের বেতন থেকে এ চাঁদা কর্তন করা হবে। এর আগে কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের ৬ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ চাঁদা কর্তন কার্যকর হয়। শিক্ষা অধিদপ্তরের ইএমআইএস সেলের কর্মকর্তাদের অদক্ষতায় মন্ত্রণালয়ের নির্দেশ সত্ত্বেও ১০ শতাংশ কর্তন কার্যকর করতে পারেনি।




২১ এপ্রিলেই শবে বরাত

Dhaka:

শাবান মাসের চাঁদ দেখা নিয়ে আলোচনা তৈরি হলেও শেষ পর্যন্ত আগামী ২১ এপ্রিল দিনগত রাতেই লায়লাতুল বরাত বা শবে বরাত পালনের সিদ্ধান্ত বহাল থাকছে।
চাঁদ দেখা নিয়ে বিতর্কের পরিপ্রেক্ষিতে আলেম-ওলামাদের নিয়ে গঠিত ১১ সদস্যের উপ-কমিটির সুপারিশে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সচিবালয়ে ধর্ম মন্ত্রণালয়ে প্রতিমন্ত্রী শেখ মো. আবদুল্লাহ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান। গত ১৩ এপ্রিল বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক শেষে ওই উপ-কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটির প্রধান ছিলেন বিশিষ্ট আলেম এবং মারকাযুদ দাওয়া আল ইসলামিয়ার শিক্ষা সচিব মাওলানা মুফতি মুহাম্মদ আব্দুল মালেক। সেই উপ-কমিটি সকালে বৈঠক করে সুপারিশমালা তৈরি করে এবং তা ধর্ম মন্ত্রণালয়ে পাঠায়।

কমিটির প্রধানকে পাশে রেখে সুপারিশমালা প্রকাশকালে প্রতিমন্ত্রী আবদুল্লাহ জানান, ২১ এপ্রিল (রোববার) দিনগত রাতেই শবে বরাত পালনের সিদ্ধান্ত বহাল থাকছে।

এর আগে, গত ৬ এপ্রিল জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি সভা করে জানিয়েছিলো, ওই দিন দেশের আকাশে কোথাও শাবান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে ৮ এপ্রিল থেকে শাবান মাস গণনা শুরু হবে এবং ২১ এপ্রিল দিনগত রাতে পবিত্র লায়লাতুল বরাত পালিত হবে।

তবে ‘মজলিসু রুইয়াতিল হিলাল’ নামে একটি সংগঠন দাবি করে বসে, সেদিন খাগড়াছড়িতে চাঁদ দেখা গেছে। তাদের দাবি অনুযায়ী, ২০ এপ্রিল দিনগত রাতে শবে বরাত পালিত হওয়ার কথা। এ নিয়ে বিতর্ক এড়াতে জরুরি বৈঠক ডাকে সরকার, গঠন করে উপ-কমিটি। শেষ পর্যন্ত এই উপ-কমিটি আগের সিদ্ধান্তই বহাল রাখার সুপারিশ করলো সরকারকে।

লিখিত সুপারিশ সাংবাদিকদের পড়ে শোনান প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালকের কার্যালয়ে উপ-কমিটির সদস্যরা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট বিষয়ে বিভিন্ন দিক নিয়ে শরীয়তের আলোকে পর্যালোচনা করেন। উপ-কমিটি আনুমানিক বেলা ১২টার দিকে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দু’জন কর্মকর্তাকে পাঠান, যারা চাঁদ দেখেছেন মর্মে দাবি করেছেন তাদের সাক্ষ্য দিতে আনার জন্য। কিন্তু তাদের আহ্বানে সাক্ষীরা সাক্ষ্য দিতে না এসে অপ্রাসঙ্গিক কিছু শর্ত জুড়ে দেন। বিষয়টি উপ-কমিটিকে অবহিত করা হলে সভার সদস্যরা ওই শর্তগুলো শরীয়তের সাক্ষ্য প্রদানের নিয়মবহির্ভূত আখ্যা দিয়ে শরীয়া নিয়ম অনুযায়ী কমিটির সদস্য সচিব বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মুহাম্মদ মিজানুর রহমানকে পাঠান। কিন্তু এরপরও তারা সাক্ষ্য দিতে আসেননি এবং আগের মতো অপ্রাসঙ্গিক শর্ত জুড়ে দেন।
লিখিত সুপারিশ তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেহেতু সাক্ষীরা উপ-কমিটির বারবার অনুরোধের পরও সাক্ষ্য দিতে সভায় উপস্থিত হননি, বরং সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য এমন কিছু শর্ত জুড়ে দিয়েছেন যেভাবে সাক্ষ্যগ্রহণের কোনো ভিত্তি নেই শরীয়তে। তাই চাঁদ দেখার কোনো সাক্ষীর সাক্ষ্য না পাওয়ায় ইসলামী শরীয়া অনুযায়ী জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির গত ৬ এপ্রিল ঘোষিত সিদ্ধান্ত বহাল থাকছে। অর্থাৎ ৮ এপ্রিল থেকে শাবান মাস শুরু হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। সেই মোতাবেক ২১ এপ্রিল দিনগত রাতে সারাদেশে পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী বলেন, শরীয়া মোতাবেক আমাদের যে উপ-কমিটি গঠিত হয়েছিল সর্ব সম্মতিক্রমে তারা এই ঘোষণাটি পেশ করেছেন।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিষয়টি (সিদ্ধান্ত) পুরোপুরি ধর্মভিত্তিক এবং অরাজনৈতিক।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, তারা (চাঁদ দেখা দাবিকারীরা) কারা আমরা জীবনেও শুনিনি। তারা হাইকোর্ট পর্যন্ত গেছে। হাইকোর্ট পরিষ্কার বলেছেন- এটা অত্যন্ত পবিত্র, ইসলামের বিষয়। এটা নিয়ে যুক্তি-তর্কে না গিয়ে তারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন সেটিই ফাইনাল হওয়া উচিত ও ফাইনাল হবে। তারা (চাঁদ দেখা দাবিকারীরা) যদি সুন্দর কোনো সিদ্ধান্ত চাইতেন, তাহলে তারা উপস্থিত হতেন এবং কথাবার্তা বলতেন।

শেখ মো. আবদুল্লাহ বলেন, আলেম-ওলামারা যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন এর মধ্যে কোনো রাজনীতি নেই, কোনো দলাদলি নেই, কোনো হিংসা-বিদ্বেষ নেই; এর মধ্যে আছে একমাত্র শরীয়তের বিধান, তারা শরীয়তের বিধান অনুযায়ী যে সিদ্ধান্ত দিয়েছেন আমরা একবাক্যে মেনে নিয়ে ২১ তারিখ বরাত পালন করি।

এসময় ধর্মসচিব মো. আনিছুর রহমান ছাড়াও মন্ত্রণালয় এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।




কমলনগরে চাঁদা না পেয়ে নৌকায় মৎস্য কর্মকর্তার আগুন

কমলনগর (লক্ষ্মীপুর): লক্ষ্মীপুরের কমলনগরে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা না দেওয়ায় উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুছের বিরুদ্ধে এক মাঝির নৌকা আগুন দিয়ে পোড়ানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে প্রায় ৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে মাঝি মো. মাকছুদ দাবি করছেন।

সুষ্ঠু বিচারের দাবিতে সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে ভূক্তভোগী ওই ব্যক্তি জেলা প্রশাসক, কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও জেলা মৎস্য কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেন।

মাকছুদ কমলনগর উপজেলার পাটওয়ারীর হাট ইউনিয়নের চরফলকন গ্রামের আতিক উল্যাহ মাঝির ছেলে।

অভিযোগে বলা হয়, মাকছুদ তরমুজের মৌসুমে চরফলকন গ্রামের আক্তার মাঝির কাছ থেকে ভাড়ায় নৌকা নিয়ে চালায়। মূল পেশা জেলে হলেও বছরের এ মৌসুমটিতে তিনি মাছ ধরেন না। গত ১২ এপ্রিল তিনি নৌকাতে উপজেলার পাতাবুনিয়া থেকে মাঝের চর এলাকায় তরমুজ পরিবহণের জন্য শ্রমিক নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে কমলনগর মৎস্য কর্মকর্তা তার নৌকার গতিরোধ করে তল্লাশী চালায়। ওই নৌকায় মাছ ও জেলের সরঞ্জমাদিও পাননি তারা। কিন্তু মৎস্য কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুছ নৌকা ছেড়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে মাকছুদের কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দাবি করে। টাকা না দেওয়ায় মৎস্য কর্মকর্তা সহযোগীদের নিয়ে ওই নৌকাটি আগুনে পুড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় ৪ লাখ টাকার ক্ষতি হয়।

মো. মাকছুদ বলেন, জেলে হলেও তরমুজের মৌসুমে আমি মাছ শিকারে যাই না। নৌকা ভাড়া নিয়ে এসময়টিতে চর থেকে তরমুজ আনা-নেওয়া করি। কিন্তু ৫০ হাজার টাকা না দেওয়ায় মৎস্য কর্মকর্তা আমার নৌকাটি পুড়িয়ে পেলেছে। আমি এর সুষ্ঠু বিচার চাই।

কমলনগর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আবদুল কুদ্দুছ বলেন টাকা চাওয়ার বিষয়টি সত্য নয়।

লক্ষ্মীপুর জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এস এম মহিব উল্যাহ বলেন, ওই নৌকাটিতে অবৈধ কারেন্ট জাল ছিল। জালগুলোতে আগুন দিলে নৌকার কিছু অংশ পুড়ে যায়। তবে নৌকার মাঝির থেকে কোন টাকা দাবি করা হয়নি বলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তাকে জানিয়েছেন।




চাকরি জাতীয়করণে লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসা শিক্ষকদের মতবিনিময়

 লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:

চাকরি জাতীয়করণের আশ্বাস বাস্তবায়নের দাবিতে লক্ষ্মীপুরে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (১৪ এপ্রিল) দুপুরে সদর উপজেলার চরমনসা খাজা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা মিলনায়তনে এ আয়োজন করা হয়। জেলা স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা শিক্ষক সমিতির সভাপতি আবদুর রহিমের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কাজী রুহুল আমিন চৌধুরী। এসময় বক্তব্য রাখেন সংগঠনের মহাসচিব তাজুল ইসলাম ফরাজী, কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি ইউসুফ ছিদ্দিকী, লক্ষ্মীপুর জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছাইফ উল্যা হেলাল, শিক্ষক আবদুর রব, মাকছুদের রহমান, আবু ইউসুফ ও রায়হান উদ্দিন প্রমুখ। বক্তারা বলেন, মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড হতে রেজিষ্ট্রেশনপ্রাপ্ত সকল স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা জাতীয়করন করতে হবে। কোডবিহীন মাদ্রাসাগুলোকে কোড প্রদান করতে হবে। নিয়ম অনুযায়ী নিয়োগপ্রাপ্ত সকল শিক্ষককে বহাল রাখতে হবে। তাদের দাবিগুলো দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রীর নিকট জোর দাবি জানানো হয়।




নতুন বছরে মানুষের জীবন আরো সুন্দর হোক: প্রধানমন্ত্রী

Dhaka:

নতুন বছরে মানুষের জীবন আরো সুন্দর ও সফল হোক সেই কামনা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১৪ এপ্রিল) গণভবনে দলীয় ও বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সঙ্গে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠান থেকে দেশবাসীর জন্য এ শুভ কামনা করেন তিনি।

প্রবাসী বাঙালি ও দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, নতুন বছরের নতুন সূর্য মানুষের জীবনকে সুন্দর করুক, উদ্ভাসিত করুক, সফল করুক সেটাই আমি কামনা করি।

দেশ আরো সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাবে আশাবাদ ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যে উন্নয়নের অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে, সে অগ্রযাত্রা অব্যাহত থাকবে। বিশ্ব দরবারে বাঙালি জাতি সম্মানের সঙ্গে চলবে।

সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ গড়তে অব্যাহতভাবে কাজ করে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলবো। ইনশাআল্লাহ দেশকে সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবো। আর সে লক্ষ্য নিয়েই সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানস্থলে এলে পর পর কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এসো এসো হে বৈশাখ, আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে, আলো আমার আলো এবং সলিল চৌধুরীর ধিতাং ধিতাং বোলেসহ বেশ কয়েকটি গান সমবেত কণ্ঠে পরিবেশন করা হয়।

অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর কেন্দ্রীয় ও মহানগরসহ বিভিন্ন ইউনিট প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান।

পরে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে দেশবাসীকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানান এবং সবার জন্য শুভ কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী।

গণভবনে আসা অতিথিদের মুড়ি, মুড়কি, মিষ্টান্নসহ বিভিন্ন ধরনের বাঙালি ঐতিহ্যের খাবার দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়।