দিপালীদের সংসারে জনম আঁধার
রোজগারের জন্য গ্রামে গ্রামে ঘোরেন তাঁরা। শিঙা লাগানো, দাঁতের পোকা বের করা, শিশুদের নানান রোগের 'চিকিৎসা'সহ তাবিজ দেন। শরীরে বিষব্যথা থাকলে মহিষের কাটা শিঙের মোটা অংশ দিয়ে সারিয়ে তোলেন। এভাবে গ্রামের মানুষের চিকিৎসার নামে সামান্য আয় হয় তাঁদের। তবে দৈনিক ১০০ থেকে ২০০ টাকা আয়ে ঠিকমতো ঘোরে না সংসারের চাকা।কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার মারিয়া ইউনিয়নের খিলপাড়া এলাকায় বেদেপল্লিতে পাঁচ বছর আগে গড়ে ওঠে ১১ পরিবারের অস্থায়ী বেদেপল্লি। আদি বাড়ি শেরপুরের ঝিনাইগাতিতে। পেটের টানে এভাবে ঘুরে ঘুরে রোজগার করেন পল্লির সদস্যরা। সেখানে শিশু রয়েছে ২৫ জনের মতো। এর মধ্যে স্কুলে যাওয়ার উপযোগী অন্তত ১৫ জন থাকলেও চারজন যায় স্থানীয় ব্র্যাক স্কুলে। অন্যদের…