সরকারি মাধ্যমিকে ভর্তির লটারির ফল আজ

সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যালয়ে ১ম শ্রেণি থেকে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির লক্ষ্যে টেলিটকের কারিগরি সহায়তায় ডিজিটাল লটারি অনুষ্ঠিত হবে।

রাজধানীর সেগুন বাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে প্রথম দিন বেলা ২টায় সরকারি মাধ্যমিক এবং পর দিন বিকেল ৩টায় বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ফল প্রকাশ করা হবে।

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। টেলিটক মোবাইল নাম্বার থেকে এসএমএস করে ফলাফল পাওয়া যাবে।

GSA space RESULT space USER ID লিখে পাঠিয়ে দিন ১৬২২২ নাম্বারে।

উদাহরণ GSA RESULT DFSRESGSJD লিখে যেকোনো টেলিটক মোবাইল থেকে পাঠিয়ে দিন ১৬২২২ নাম্বারে।

অথবা ভিজিট করুন-httpsgsa.teletalk.com.bd




আজ ১২ ডিসেম্বর নরসিংদী হানাদার মুক্ত দিবস

মোঃ মোবারক হোসেন, নরসিংদী প্রতিনিধি:

আজ ১২ ডিসেম্বর ঐতিহাসিক নরসিংদী হানাদার মুক্ত দিবস।মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে সম্মিলিত মিত্র ও মুক্তি বাহিনীর তীব্র প্রতিরোধের মুখে ১৯৭১-এর এদিনে সমগ্র নরসিংদী অঞ্চল হানাদার মুক্ত হয়।

স্বাধীনতা যুদ্ধের দীর্ঘ নয় মাসে নরসিংদী জেলার বিভিন্ন থানায় শতাধিক খন্ডযুদ্ধ সংঘটিত হয়। এসব খন্ডযুদ্ধে পাক হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসরদের নির্মমতার শিকার হয়ে নরসিংদী সদর উপজেলায় ২৭, পলাশে ১১, শিবপুরে ১৩, রায়পুরায় ৩৭, বেলাবতে ১৬ ও মনোহরদী উপজেলায় ১২ জনসহ মোট ১১৬ জন বীর সন্তান শহীদ হন । ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চের ভয়াবহ কালো রাতের পর ৪ এপ্রিল পাকিস্তানীদের বিমান হামলায় নরসিংদী শহর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। এ হামলায় শহীদ হন আব্দুল হক, নারায়ণ চন্দ্র সাহা, চাঁদ মোহন দাস, জগদীস দাস, নির্মল দাসসহ নাম না জানা আরো অনেকে ।

এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে নরসিংদীর পাঁচদোনা ব্রীজে বিভিন্ন যানবাহন থেকে যাত্রীদের নামিয়ে পাক সেনা ও তাদের দোসর রাজাকাররা নিরীহ মানুষদেরকে হত্যা করে ব্রীজের নিকট গণকবর দিয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে এ জেলা ছিল ২নং সেক্টরের অধীনে। সেক্টর কমান্ডার ছিলেন তৎকালীন মেজর জেনারেল সফিউল্লাহ। নরসিংদীকে ৩নং সেক্টরের অধীনে নেওয়া হলে তখন কামান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন মোঃ নূরুজ্জামান। নরসিংদী জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মোতালিব পাঠান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে নরসিংদীর মুক্তিযোদ্ধাদের গৌরব্বোজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে। সশস্ত্র যুদ্ধে জেলার বিভিন্ন স্থানে শত শত নারী পুরুষকে নির্বিচারে হত্যা করে গণকবর দিয়েছিল পাকিস্তানি বাহিনী।

গণকবরগুলোর বেশিরভাগই চিহ্নিত করা হয়েছে। বর্তমান সরকার এসব সংস্কার করে সংরক্ষণ করার চেষ্টা করছে।
এদিনে বিজয়ী বাংলাদেশের রক্তসূর্য খচিত গাঢ় সবুজ পতাকা উঠেছিল নরসিংদী জেলার সর্বত্র।




চরভদ্রাসনে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ ২টি পরিবার কে সহায়তা দিলেন প্রশাসন

ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

ফরিদপুরের চরভদ্রাসন উপজেলার গাজীরটেক ইউনিয়নের মধু ফকিরের ডাঙ্গী গ্রামে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্থ ২টি পরিবারকে সহায়তা দিয়েছেন প্রশাসন।

রবিবার রাতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার তানজিলা কবির ত্রপার নির্দেশে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি খাইরুল ইসলাম ও প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ মাহমুদুল হক টিটু ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের হাতে নগদ ৪হাজার টাকা ও ৫টি কম্বল সহায়তা তুলে দেন। রবিবার বিকেলে রান্নাঘরের চুলা থেকে
মধু ফকিরের ডাঙ্গির সাত্তার মোল্লা ও সরোয়ার মোল্লার বসতবাড়ীতে আকস্মিক অগ্নিকাণ্ডে দু’টি টিনের ঘর ও ২টি গরু আগুনে পুড়ে যায়।

প্রশাসন খবর পেয়ে রাতেই সহায়তা নিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের কাছে ছুটে আসেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গাজীরটেক ইউপি চেয়ারম্যান ইয়াকুব আলী, এলজিইডি’র উপসহকারী প্রকৌশলী সাগর হোসেন, জাইকা প্রতিনিধি আব্দুস সামাদ, উক্ত ইউনিয়নের ইউপি সদস্য আব্দুর রব মিয়া প্রমুখ।




বানিয়াচংয়ে স্কুলের বেঞ্চেই চলছে রমরমা কোচিং বাণিজ্য

জুয়েল রহমান, হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ-
বানিয়াচংয়ের ৬নং কাগাপাশায় স্কুলের বেঞ্চ নিজের বাসায় নিয়ে রমরমা কোচিং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন স্থানীয় একতা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোঃ শামীম হোসেন।

সোর্স মারফত খবর পাওয়ার পর ৬নং কাগাপাশা ইউনিয়নের বাগহাতা শান্তিপুরে অবস্থিত ওই শিক্ষকের কোচিং সেন্টারটি
রবিবার (১১ ডিসেম্বর)সকালে সরেজমিন পরিদর্শন করে ঘটনার সত্যতা ও একাধিক প্রমাণ পাওয়া যায়।কোচিং চলাকালীন সময়ের স্থিরচিত্র এবং যাবতীয় প্রমাণাদি প্রতিবেদকের কাছে সংরক্ষিত রয়েছে।

জানা যায়, একতা উচ্চ বিদ্যালয় হাওড় বাওড় ঘেরা ৬নং কাগাপাশা ইউনিয়নের চমকপুর গ্রামে অবস্থিত।২০১০ সালে নিম্ন মাধ্যমিক স্তর এবং ২০১৯ সালে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে এমপিওভূক্ত হয়।বর্তমানে স্কুলটিতে প্রায় ৬০০ জন শিক্ষার্থী
লেখাপড়া করছে।স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা বেশিরভাগই হাওর পাড়ের দরিদ্র পরিবারের সন্তান।কিন্তু চোর শুনেনা ধর্মের কাহিনি। অসহায় দরিদ্র ছাত্রছাত্রীদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে মাসোহারার বিনিময়ে কোচিং করতে বাধ্য করছেন ওই বিদ্যালয়েরই সহকারী শিক্ষক (কৃষি)মোঃ শামীম হোসেন।

স্থানীয়রা জানান,প্রায় সাত বছর পূর্বে একতা উচ্চ বিদ্যালয়ে কৃষি শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান মোঃ শামীম হোসেন।যোগদানের পর থেকেই শিক্ষার্থীদের প্রভাবিত করে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে বছরের পর বছর কোচিং বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন।কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া স্কুলের বেঞ্চ নিজের বাসায় নিয়ে মাসিক অর্থের বিনিময়ে প্রায় ৫০জন শিক্ষার্থীকে ক্লাস দিচ্ছেন।শুধু তাই নয় সরকার নিষিদ্ধ বিভিন্ন গাইড বই শিক্ষার্থীদের কাছে বিক্রি করা ও স্কুলে বিভিন্ন কোন্দল সৃষ্টির কারন ওই শিক্ষক।ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নজর দেয়ার দাবী জানান তারা।

এব্যাপারে একতা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আঃ মান্নান চৌকদার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান,স্কুলের একটি পরিত্যাক্ত কক্ষ থেকে বেঞ্চ নিয়ে নিজের বাসায় কোচিং করাচ্ছে সে।খবরটি শুনার পর তাকে বারন করা হয়েছে এবং বেঞ্চগুলো স্কুলে পৌঁছে দেয়ার নির্দেশ দিয়েছি।এসময় তিনি সংবাদ প্রকাশ না করতে সাংবাদিকদের অনুরোধ জানান।

অভিযুক্ত শিক্ষক শামীম হোসেন সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন,বিদ্যালয়ের পরিত্যক্ত কয়েকটি বেঞ্চ প্রধান শিক্ষকের অনুমতি নিয়ে নিজের বাসায় নিয়েছি।কোচিং বানিজ্যের বিষয়ে মাত্র ৫/৬ জনকে কোচিং পড়াচ্ছি বলে জানান তিনি।

এব্যাপারে বানিয়াচং উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাওসার শোকরানা বলেন,কোচিং বানিজ্য সরকার নিষিদ্ধ। স্কুলের বেঞ্চ নিজের বাসায় নিয়ে কোচিং বাণিজ্য তার ঠিক হয়নি।বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে আমরা দেখবো।




সেমিফাইনালে খেলা হচ্ছে না আর্জেন্টিনার দুই তারকার

শুক্রবার নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলের ব্যবধানে জিতে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে আর্জেন্টিনা।

এদিন কোয়ার্টার ফাইনাল ম্যাচে ১৮টি হলুদ কার্ড ও একটি লাল কার্ড দেখান রেফারি আন্তোনিও মিগেল মাতেউ লাহোজ।

লিওনেল মেসিসহ আর্জেন্টিনার ৮ জন খেলোয়াড় ও কোচ স্কালোনি আর কোচিং স্টাফের সদস্য ওয়াল্টার স্যামুয়েল হলুদ কার্ড দেখেন। খেলোয়াড়দের দেখা ৮টি হলুদ কার্ডের মধ্যে দুটি নিয়ে অস্বস্তি রয়েছে আর্জেন্টিনা। কাতার বিশ্বকাপে এর আগে আরেকটি হলুদ কার্ড দেখার কারণে মার্কোস আকুনিয়া ও গনসালো মনতিয়েল বিপদে পড়েছেন। ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে সেমিফাইনালে তারা খেলতে পারবেন না।

আর্জেন্টিনার সুপারস্টার লিওনেল মেসিও চলতি বিশ্বকাপে প্রথম হলুদ কার্ড দেখছেন শুক্রবার। ফিফার বাইলজ অনুযায়ী গ্রুপপর্ব থেকে কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত যেকোনো দুই ম্যাচে হলুদ কার্ড দেখলেই দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখার পরের ম্যাচটি মিস করবেন খেলোয়াড়। এই নিয়মের কারণে সেমিফাইনালে খেলা হচ্ছে না আর্জেন্টিনার দুই গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় আকুনিয়া ও মনতিয়েলের।




ধর্মপুর ইউনিয়নে মোঃ সফিক (অবনের) আপেল মার্কা জনপ্রিয়তা শীর্ষে

মোঃ বদিউজ্জামান, নোয়াখালী প্রতিনিধিঃ
নোয়াখালী সদরের ধর্মপুর ইউনিয়নে ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছেে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থীরা কোমর বেধে মাঠে নেমেছে । পোস্টারে পোস্টারে ছেড়ে গেছে ৮ নং ওয়ার্ড।

সরেজমিনে এলাকাবাসী জানায়,মোঃ সফিক অবন একজন সৎ নিষ্ঠাবান, ন্যায়পরায়ন, ধার্মিক ব্যক্তি। তিনি করোনা কালে ও এলাকার গরিব দুঃখী অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন। এবার শীতার্ত মানুষের পাশে যথেষ্ঠ সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। তার ওয়ার্ডে বিভিন্ন মসজিদ নির্মানে ও সংস্কারে ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে রয়েছে তার ব্যাপক অবদান। এলাকায় গরিব দুঃখী মানুষ কে বিশুদ্ধ পানির জন্য টিউবওয়েলের ব্যবস্হা করেছেন ।

তিনি ইউপি সদস্য নির্বাচিত হলে বিধবা ভাতা, বৃদ্ধ ভাতা, স্বামী পরিত্যক্ত ভাতা সহ সকল অনুদান সমান ভাগে বন্টন করে দিবেন। তিনি জানান, প্রবাস থেকে দেশে এসে দেখলেন এলাকায় উন্নয়ন মূলক কোন কাজ হয়নি। এবার ইউপি পরিষদ নির্বাচনে জনগনের জোর দাবিতে তিনি আপেল মার্কা প্রতীক নিয়ে মাঠে চষে বেড়াচ্ছেন। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তিনি জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী।




বেগমগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহনাজ বেগমের নির্দেশে ছেলে রফির উন্নয়ন মূলক কাজ পরিদর্শন

মোঃ বদিউজ্জামান ( তুহিন), নোয়াখালী প্রতিনিধি:
নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শাহনাজ বেগম কতৃক বরাদ্দকৃত উপজেলা রাজস্ব উন্নয়ন তহবিল হতে ১১ ডিসেম্বর ১৫ নং শরীফপুর ইউনিয়নের ০৬ নং ওয়ার্ড এর মোক্তার ডাক্তারের বাড়ী সম্মুখ রাস্তা সিসিকরন ও নিজাম উদ্দিন মিয়াজী বাড়ির পুকুরের গাইড ওয়াল ও ঘাটলার নির্মান কাজ পরিদর্শন করেন সাবেক জেলা ছাত্রলীগ নেতা চেয়ারম্যান শাহনাজ বেগমের সুযোগ্য সন্তান ইমরান নূর রফি।




চরভদ্রাসেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: ইউসুফ আলী মোল্যকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন

ফরিদপুর জেলা প্রতিনিধি –

ফরিদপুরের চরভদ্রাসেন বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: ইউসুফ আলী মোল্যকে(৭৩) রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। রবিবার সকাল দশটার দিকে সদর ইউনিয়নের চরভদ্রাসন সরকারী কলেজ মাঠে তাকে রাষ্ট্রীয় মর্যদা প্রদান করা হয় ও জানাজা শেষে এম কে ডাঙ্গী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো: খাইরুল ইসলাম, চরভদ্রাসন থানার অফিসার ইনচার্জ মিন্টু মন্ডল, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক, আবুল কালাম আজাদ, মো: ফকরুজ্জামান, শাহজাহান খান প্রমূখ।

তার বড়পুত্র জাহিদ মোল্লা জানান ব্রেন ষ্ট্রোক জনিত কারনে ১৪ দিন ফরিদপুরে চিকিৎসার পর তাকে গত বৃহস্পতিবার বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। এর পর শনিবার রাত আটটার দিকে ওই ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গী গ্রামের নিজ বাড়িতে মারা যান ইউসুফ আলী। মৃত্যু কালে তিনি স্ত্রী ওদুই পুত্র রেখে গেছেন




নেত্রকোণায় একক আলোকচিত্র প্রদর্শনী- ‘তরঙ্গ’

আব্দুর রহমান ঈশান, নেত্রকোণা প্রতিনিধি:

৯ই ডিসেম্বর নেত্রকোণা হানাদার মুক্ত দিবস উপলক্ষ্যে তরঙ্গ শীর্ষক এক আলোকচিত্র প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

জেলা শহরের শহীদ মিনার সংলগ্ন পৌর আর্ট গ্যালারী প্রাঙ্গনে সাংবাদিক পাপ্পু মজুমদার’র প্রধান সমন্বয়ে আলোকচিত্রী রাকিব আহমেদ’র আলোকচিত্রে দুইদিনব্যাপী এই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে।

আলোকচিত্রের গুরুত্ব, শৈল্পীকতার ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের ইতিহাস এনালগ ফটোগ্রাফির মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেয়াই মূল লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য বলে জানান প্রধান সমন্বয়কারী ও আলোকচিত্রী।

প্রদর্শনীটিতে স্থান পেয়েছে উনিশ শতকের আদলে নির্মিত ডার্ক রুম, ওয়েট প্লেইট ফটোগ্রাফি, নেত্রকোণার মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক আলোকচিত্র, কোনো প্রকার ডিজিটালাইজেশন ছাড়াই সম্পূর্ণ এনালগ পদ্ধতির লার্জ ফরমেট ক্যামেরায় তোলা বিভিন্ন আলোকচিত্র।

এছাড়াও নেত্রকোণা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক কমান্ডার যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা গোলাম মোস্তফা’র স্মারক গ্রন্থসহ মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বিভিন্ন পুস্তক।




আজ থেকে আপিল বিভাগে তিন বেঞ্চ

আজ থেকে (১১ ডিসেম্বর) থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ৩ বেঞ্চে বিচারিক কার্যক্রম চলবে। সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত রোববারের আপিল বিভাগের কার্যতালিকা থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এত দিন প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগে বিচারপতি ছিলেন ছয় জন। এর মধ্যে একজন ছুটিতে। তাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির বেঞ্চ বিচার কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিলেন। এর মধ্যে ৮ ডিসেম্বর হাইকোর্ট বিভাগের তিন বিচারপতিকে আপিল বিভাগে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি।

তাদের নিয়োগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৫(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি হাইকোর্ট বিভাগের কর্মরত তিনজন বিচারককে তাদের শপথ গ্রহণের তারিখ হতে আপিল বিভাগে বিচারক নিয়োগ করেছেন।

তিন বিচারপতি হলেন- বিচারপতি মো.আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন। এরপর একইদিন বিকেলে সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তিন বিচারপতিকে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। শপথের পর আপিল বিভাগের কার্যতালিকা প্রকাশ করা হয়।

প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের এক নম্বর কোর্টের অন্য সদস্যরা হলেন- বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন।

বিচারপতি মো. নূরুজ্জামানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের দুই নম্বর কোর্টের অন্য সদস্যরা হলেন, বিচারপতি বোরহান উদ্দিন ও বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী । বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের তিন নম্বর কোর্টের অন্য সদস্য হলেন বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম।