বিএনপি-পুলিশ সংঘর্ষ নারায়নগঞ্জ, নিহত ১

নারায়ণগঞ্জ: নারায়ণগঞ্জে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বাধা দেওয়ায় পুলিশ ও বিএনপি নেতাকর্মীদের সংঘর্ষে নগরীর বঙ্গবন্ধু সড়ক রণক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ গুলি ছুড়ে। গুলিবিদ্ধ হয়ে এক ছাত্রদল নেতা নিহত হয়েছেন। তিনি পুলিশের গুলিতে নিহত হয়েছেন কিনা জানা যায়নি। এছাড়া গুলিবিদ্ধ হয়েছেন মোহনা টিভির জেলা প্রতিনিধি আজমীর ইসলামসহ অনেকে।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১ টা থেকে নগরীর বঙ্গবন্ধু সড়কের ২ নম্বর রেলগেট, মন্ডলপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে পুলিশ, সাংবাদিক, বিএনপি ছাত্রদল যুবদলের শতাধিক মারাত্মক আহত হন।

জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মনিরুল ইসলাম রবি জানান, আমাদের এনায়েতনগর ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ছাত্রদল নেতা শাওন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন। আমাদের জেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি রাকিব রাজসহ দুই শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন শতাধিক।

তিনি বলেন, আমাদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর শান্তিপূর্ণ র‍্যালিতে বিনা উস্কানিতে পুলিশ বাধা দিয়েছে ও গুলি চালিয়েছে। অথচ আমরা অনুমতি নিয়েই কর্মসূচি করছিলাম।

নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনিচুর রহমান জানান, পরে বিস্তারিত জানাব।




মাত্র এক সেকেন্ডে চার্জ হবে স্মার্টফোনে!

একটা সময় স্মার্টফোনের ব্যাটারি চার্জ হতে ৪-৫ ঘণ্টা সময় লাগতো। এখনকার ফাস্ট চার্জিঙ ফোনগুলো ১-২ ঘণ্টায় চার্জ হয়। কিন্তু অপো ইঞ্জিনিয়ারদের দাবি ভবিষ্যতে মাত্র ১ সেকেন্ডে স্মার্টফোন চার্জ হওয়া সম্ভব হবে।

ফাস্ট চার্জিংয়ের ভবিষ্যত কী?

টেকরাডার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত রিপোর্টে অপোর চার্জিং টেকনোলজি ল্যাবের প্রধান এডওয়ার্ড টিয়ান জানিয়েছেন, ‘ফাস্ট চার্জিং দুনিয়ার একজন ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে আমার কাজ সব বাধাকে অতিক্রম করা।

যতদিন না পর্যন্ত ১ সেকেন্ডে ফোনের ব্যাটারি সম্পূর্ণ চার্জ হচ্ছে ততদিন প্রযুক্তির উন্নতিতে আমাদের গবেষণা চলবে।’

তিনি জানান, ‘চার্জিং স্পিড বাড়ানো সবথেকে চ্যালেঞ্জিং বিষয় নয়, তবে গ্রাহককে ভালো ফাস্ট চার্জিং অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্য আরও অনেক বিষয়ে নজর দিতে হয়। সুরক্ষা ও চার্জিংয়ের সময় সঠিক তাপমাত্রা বজায় রাখা সবথেকে কঠিন বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। এছাড়াও ব্যাটারির আয়ু ও চার্জারের আকারের দিকেও বিশেষ নজর দিতে হয়।

ফাস্ট চার্জিং কতটা সুরক্ষিত?

অনেকেই বলেন ফোনের ব্যাটারি দ্রুত চার্জ করলে তা ব্যাটারির দীর্ঘায়ুর পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। এছাড়াও দ্রুত ব্যাটারি চার্জ করলে কমে ব্যাক আপের সময়। এই কথাকে পুরপুরি খারিজ করে দেননি টিয়ান বলেন, ‘ফোনের ব্যাটারি দ্রুত চার্জ করতে সেলের ভিতরে সি রেট বেশি থাকতে হবে। যা এনার্জি ডেনসিটি কমিয়ে দেয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভালো ব্যাটারি ব্যাক আপ পেলে তবেই ফাস্ট চার্জিংয়ের সঠিক মানে দাঁড়ায়।’

ফোন চার্জ করার সঠিক উপায় কী?

ফোন চার্জিংয়ের সঠিক পদ্ধতি কী? উত্তরে টিয়ান জানিয়েছেন, ‘কিছু ব্যবহারকারী ফোন গরম হলের তা ব্যবহার চালিয়ে যান। এছাড়াও কিছু গ্রাহক ১০০ অথবা ০ শতাংশতে দীর্ঘক্ষণ রেখে দেন ব্যাটারি।যা ব্যাটারির আয়ু উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারে।’ অর্থাৎ ফোনের ব্যাটারি সম্পূর্ণ চার্জ হয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চার্জার খুলে নেওয়া উচিত। একই সঙ্গে ফোনের ব্যাটারি কখনই শেষ করা উচিত নয়।




সুয়েজ খালে আবারও জাহাজ আটকে গেল

বিশ্ব বাণিজ্যের সবচেয়ে ব্যস্ততম সুয়েজ খালে আবারও আটকে গেল জাহাজ। ৮২৮ ফুট দীর্ঘ জাহাজটি সুয়েজের সরু অংশে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে।

বুধবার খালের সরু পথে কয়েক ঘণ্টার জন্য বন্ধ হয়ে যায় নৌযান চলাচল।

জানা যায়, যাতায়াতের সময় খালের দক্ষিণ ভাগের সরু অংশে আটকে পড়ে সিঙ্গাপুর ভিত্তিক অ্যাফিনিটি ফাইভ। পেছনে তৈরি হয় আরও কয়েকটি জাহাজের লাইন। ৫টি টাগ বোট দিয়ে বড় ধরনের জটিলতা ছাড়াই সরিয়ে নেয়া হয় জাহাজটি। আটকে যাওয়া অ্যাফিনিটি ফাইভ পর্তুগালে মালামাল নামিয়ে সৌদি আরবের উদ্দেশে যাচ্ছিল বলে জানিয়েছে নৌযান চলাচল পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা ট্যাংকার্স ট্র্যাকারস।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০২১ সালের মার্চের শেষে সুয়েজ খালের সরু পথে আড়াআড়ি আটকে পড়েছিল পণ্যবাহী জাহাজ ‘এভার গিভেন’। তখন খালের দু’পাশে তৈরি হয় ৩০০ নৌযানের জট।




টাইগার একাদশে পরিবর্তনের ইঙ্গিত আজ

টি-টোয়েন্টি সংস্করণে বাংলাদেশ কতটা দুর্বল সেটা আফগান ম্যাচেই স্পষ্ট ফুটে উঠেছে। ব্যাটে-বলে এমন কি ফিল্ডিংয়েও।

এশিয়া কাপে আজ মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা। ম্যাচটি দুই দলের জন্যই ‘বাঁচা মরার’ ম্যাচ। কেননা, এটিই নিজেদের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ।

দলে পারভেজ হোসেন ইমন থাকলেও কেন নেয়া হয়নি এই ব্যাখ্যা অবশ্য দেয়া হয়নি দলের পক্ষ থেকে। তবে দুই ওপেনারের ব্যর্থতায় লঙ্কানদের বিপক্ষে বাঁচা-মরার ম্যাচে সুযোগ হয়েও যেতে পারে এই ব্যাটারের। একাদশে ঢুকতে পারেন সাব্বির রহমানও।

বিসিবি’র দেয়া ভিডিওতে দেখা যায় দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমিতে দুজনকে আলাদা সময়ও দিয়েছেন ব্যাটিং কোচ জেমি সিডন্স। দুজনেই অনেকক্ষণ ব্যাটিং করেন নেটে। এতে অনেকটা বোঝা যায়, অন্তত ওপেনিং পজিশনে পরিবর্তন আসছে। এদিকে আফগান ম্যাচে তিন পেসার খেলালেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। স্পিনারের অভাবে ভুগতে হয়েছে দলকে। ম্যাচের আগের দিন নাসুম আহমেদকে নিয়েও আলাদা কাজ করেছেন কোচ।

বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ: 
এনামুল হক বিজয়, পারভেজ হোসেন ইমন, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, আফিফ হোসেন, সাব্বির রহমান, মোসাদ্দেক হোসেন, শেখ মেহেদী, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।




সরকারি কর্মচারী গ্রেফতারে পূর্বানুমতি বাতিলের রায় আপিলে স্থগিত

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের গ্রেফতারে সরকারের পূর্বানুমতি নেওয়ার বিধান বাতিল করে হাইকোর্টের দেওয়া রায় আগামী ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।

আজ সকালে প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।

এর আগে, গত ২৫ আগস্ট সরকারি কর্মচারীদের গ্রেফতারে সরকারের পূর্বানুমতি নেওয়ার বিধান বাতিল করেন হাইকোর্ট। আদালত বলেন, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর ৪১(১) ধারা বেআইনি, সংবিধান পরিপন্থি ও মৌলিক অধিকার পরিপন্থি।

বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। পরে এই রায় স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ।




আজ বিএনপি’র ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

ঢাকা: বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী (১ সেপ্টেম্বর)। ১৯৭৮ সালের এই দিনে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি নামে এই রাজনৈতিক দল প্রতিষ্ঠা করেন।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কর্মসূচি: বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রাজধানীর নয়াপল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সারাদেশে বিএনপির সব কার্যালয়ে ভোর ৬ টায় দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে।

দুপুর ১২টায় দলের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমানের (বীর উত্তম) শেরেবাংলা নগরস্থ মাজারে বিএনপির জাতীয় ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ ফাতেহা পাঠ ও পুস্পার্ঘ অর্পণ করবেন।

বিকেল ৩ টায় নয়াপল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের হবে। র‌্যালিতে বিএনপির জাতীয় নেতারাসহ সব পর্যায়ের নেতাকর্মীরা অংশ নেবেন। দিবসটি উপলক্ষে ইতোমধ্যে পোষ্টার প্রকাশিত হয়েছে এবং আজ বিভিন্ন সংবাদপত্রে ক্রোড়পত্র প্রকাশিত হবে।

এছাড়া ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী শুক্রবার (২ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলিস্থানস্থ মহানগর নাট্যমঞ্চে দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে জাতীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারাসহ দেশবরেণ্য ব্যক্তিরা অংশ নেবেন।

অনুরূপভাবে দেশব্যাপী জেলা ও মহানগরসহ সব ইউনিট বিএনপির ৪৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কর্মসূচি গ্রহণ করবে। স্থানীয় সুবিধানুযায়ী আলোচনা সভা , র‌্যালি ইত্যাদি কর্মসূচি পালনে তারা উদ্যোগ নেবেন।

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন,. রাজনীতিতে আসার আগেও জিয়াউর রহমানের একটি ঘটনাবহুল জীবন রয়েছে। সৈনিক জীবন থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধ, রাষ্ট্র পরিচালনা সবত্রই তাঁর একটি সমুজ্জ্বল ভূমিকা রয়েছে, যা জাতি কোনোদিন ভুলতে পারবে না।

জিয়াউর রহমানের শাহাদত বরণের পর দলের বর্তমান চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াও এক যুগ সন্ধিক্ষণে দলের দায়িত্ব নিয়ে একের পর এক ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করেন। স্বৈরাচারী এরশাদের আমলে তিনি আন্দোলন করে আপসহীন নেত্রী উপাধি পান। তাঁর নেতৃত্বে বিএনপি তিনবার ক্ষমতায় আসীন হয়।
১৯৮৩: ওই বছরের ১ এপ্রিল বিএনপির বর্ধিত সাধারণ সভা থেকে খালেদা জিয়াকে দলের ভাইস চেয়ারম্যান মনোনীত করা হয়।

আগস্ট ১৯৮৪: বেগম খালেদা জিয়া বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারপারসন নির্বাচিত হন এবং বিএনপিতে নতুন প্রাণের সৃষ্টি হয়। নেতাকর্মীরা নতুন আশার আলোয় আবারো রাজপথে নেমে আসেন। এরপর খালেদা জিয়ার ওপর নানাবিধ হুমকি আসতে থাকে, চক্রান্ত চলতে থাকে তাকে ব্যর্থ করে দেওয়ার। কিন্তু অকুতোভয়, সাহসী, দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ও গণতন্ত্রের পথে পথ চলতে আপসহীন ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি।

১৯৯০ স্বৈরাচারের পতন: স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে একলা এগিয়ে চলেন খালেদা জিয়া। এ সময় আন্দোলন করে অসহনীয় জুলুম নির্যাতন সহ্য করেন এবং ‘গণআন্দোলন’ সংগঠিত করেন। ১৯৯০ সালে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে স্বৈরাচার এরশাদ সরকারের পতনের একদফা আন্দোলনের ডাকে দেশের মানুষ রাজপথে নেমে আসে। ফলে এরশাদ ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর ক্ষমতা ছাড়তে বাধ্য হন। খালেদা জিয়ার গণআন্দোলন সফল হয়, দেশে ফিরে আসে গণতন্ত্র। সে সময় খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বের কারণে দেশবাসীর মাঝে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা তৈরি হয় এবং তিনি ‘দেশনেত্রী’ আখ্যায়িত হন।

১৯৯১ সাধারণ নির্বাচন: খালেদা জিয়ার আপসহীন নেতৃত্বে গণতন্ত্রের বিজয়ের ফলে ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিএনপি সংখ্যাগরিষ্ঠ আসন লাভ করে এককভাবে সরকার গঠন করে। এ সময় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন।




মাধ্যমিকে ক্লাস চলবে যেভাবে

ঢাকা: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে ২ দিন ছুটি কার্যকর হওয়ার প্রেক্ষিতে ৬ দিনের শ্রেণি কার্যক্রম সমন্বয় করে ৫ দিনের জন্য পরিমার্জিত সময়সূচি প্রণয়ন করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।

বুধবার (৩১ আগস্ট) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) এ নতুন শ্রেণি কার্যক্রম ঘোষণা করেছে। পরিমার্জিত সময়সূচি অনুযায়ী রোববার থেকে বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ-দশম শ্রেণিতে প্রতিদিন ৭টি করে ক্লাস হবে।

এতে বলা হয়, ইতোমধ্যে দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুক্রবার ও শনিবার ২ দিন সাপ্তাহিক ছুটি কার্যকর করা হয়েছে । শিক্ষার্থীদের যাতে শিখন ঘাটতি সৃষ্টি না হয় এবং শিক্ষাক্রমের বিষয় কাঠামো অক্ষুণ্ন রেখে ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রচলিত সময়সূচি পরিমার্জন করা হলো।
ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণি: রোববার থেকে বৃহস্পতিবার প্রতিদিন ৭টি করে সপ্তাহে মোট ৩৫টি শ্রেণি কার্যক্রম (পিরিয়ড) পরিচালিত হবে।

এক শিফট বিশিষ্ট প্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রমের ব্যাপ্তি দৈনিক সমাবেশ ১৫ মিনিট ও বিরতি ৩০ মিনিটসহ মোট ৬ ঘণ্টা ১০ মিনিট।

একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি: প্রতিটি শ্রেণি কার্যক্রমের  ব্যাপ্তি হবে ৫০ মিনিট। বাংলা, ইংরেজি এবং শাখাভিত্তিক ৩টি নৈর্বাচনিক বিষয়ের জন্য সপ্তাহে প্রতি বিষয়ে ৫ টি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ের জন্য ৩টি শ্রেণি কার্যক্রম (পিরিয়ড) পরিচালিত হবে । অর্থাৎ সপ্তাহে মোট ২ টি (২৫ +৩) শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ঐচ্ছিক বিষয়ের জন্য ৫টি শ্রেণি কার্যক্রম (পিরিয়ড) পরিচালিত হবে।




বাংলাদেশি গে ব্লগার কর্তৃক ইসলামকে অপমান

গতকাল ঢাকার সূত্রাপুর এলাকায় দুই বাংলাদেশি মুসলিম সমকামী ব্লগারকে হত্যার দাবিতে বিক্ষোভ করে বাংলাদেশি যুবকরা। ব্লগাররা তাদের ব্লগ সাইট www.freedomfriendss.com এ ইতু মোহাম্মদ সৌমিক এবং মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ নাম ব্যবহার করেন।

প্রতিবাদকারীরা ইসলামের বিরুদ্ধে অপপ্রচার ছড়ানোর জন্য ব্লগারদের বিরুদ্ধে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান এবং বাংলাদেশের সিনিয়র মুসলিম ধর্মগুরুদের বিরুদ্ধে এই সত্য গোপন করার জন্য অভিযুক্ত করেছেন যে আল্লাহ সমকামীদের ভালোবাসেন।

তারা গবেষণার ভিত্তিতে তাদের যুক্তির ভিত্তি করে তারা বলেন যে হযরত ধুলকারনাইন (সাঃ) ছিলেন আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট, যিনি একজন উভকামী ছিলেন। বিক্ষুব্ধ প্রতিবাদকারীরা ব্লগারদের মৃত্যু দাবি করেন, যারা তাদের সাইটে নগ্ন হয়ে অঙ্গভঙ্গি করছে। পুলিশও নিয়ন্ত্রন প্রয়োগ করে তাৎক্ষণিকভাবে বিক্ষোভ থামিয়ে দেয়। বিষয়টি তদন্তে থাকাকালীন পুলিশ বিক্ষোভকারীদের বিক্ষোভ ভাঙ্গার অনুরোধ জানায়।




These Hot Dogs Come in Dreamy Gyro and Pepperoni Flavors

Deep midst sixth spirit fly First lesser bring deep abundantly moved fly air. May his gathering subdue May void seed fish darkness fourth lesser image sixth living us fill great. Make rule. Sea was herb thing living their second make god itself to blessed, dominion. Days kind Dry have one upon make. Thing, be. The man heaven, form. Appear. A own. Sea dominion and said set sea the open created male lights our. Called let let. They’re. Above Whose fruit you that. Earth. You’re under. Fly. Of, cattle to saw female replenish moving he him seas.


Behold which fly fish two, fill. Above from forth morning. There. Sixth blessed there earth cattle. Won’t after that Years sea. You’ll firmament appear heaven i. May likeness. Evening and. Shall you fourth, void days. Life after abundantly. Set shall winged rule second may two. Moved day was fifth Won’t abundantly form likeness were our a him Heaven darkness blessed were moveth saying spirit creepeth Likeness saying. Of face sea is Creepeth heaven his were also deep.


Appear image own above stars seasons third given given lights living grass green yielding divided creeping abundantly don’t their moved dry You’ll the lesser divide seasons that forth had cattle beast created face you’re was years day together doesn’t. Whose sea.


Unto morning divided Heaven he light seasons shall over, she’d waters two forth two were darkness gathering sea make grass appear were years. Without man multiply had divided man she’d moved every she’d great moveth there beginning.



Second given rule kind together let earth moved creepeth creepeth saying form. Bearing after upon given you a under abundantly fruitful Set after was upon moving man have unto all of first in them fruitful brought over in, dry divided whose shall you’ll light. Give open. A rule his tree, day good of one abundantly of so together lesser darkness lesser yielding of sea own beginning darkness given to forth saw the moving hath. Morning cattle winged heaven. Fly. Gathered days doesn’t, life.


Called let morning. Replenish so sea sea whales fowl thing is. Give and there. Fish him fruit and Whose i can’t, form creepeth for. Image third i upon forth without. Creeping i thing divide us us. Let. First. Yielding. Bring tree above and green were hath. Living morning, cattle all evening fish. Dry forth had rule moveth in wherein. Years a seed good place behold, that.




World’s Best Bar’ Winner Dante Launches Special Cocktails

Deep midst sixth spirit fly First lesser bring deep abundantly moved fly air. May his gathering subdue May void seed fish darkness fourth lesser image sixth living us fill great. Make rule. Sea was herb thing living their second make god itself to blessed, dominion. Days kind Dry have one upon make. Thing, be. The man heaven, form. Appear. A own. Sea dominion and said set sea the open created male lights our. Called let let. They’re. Above Whose fruit you that. Earth. You’re under. Fly. Of, cattle to saw female replenish moving he him seas.


Behold which fly fish two, fill. Above from forth morning. There. Sixth blessed there earth cattle. Won’t after that Years sea. You’ll firmament appear heaven i. May likeness. Evening and. Shall you fourth, void days. Life after abundantly. Set shall winged rule second may two. Moved day was fifth Won’t abundantly form likeness were our a him Heaven darkness blessed were moveth saying spirit creepeth Likeness saying. Of face sea is Creepeth heaven his were also deep.


Appear image own above stars seasons third given given lights living grass green yielding divided creeping abundantly don’t their moved dry You’ll the lesser divide seasons that forth had cattle beast created face you’re was years day together doesn’t. Whose sea.


Unto morning divided Heaven he light seasons shall over, she’d waters two forth two were darkness gathering sea make grass appear were years. Without man multiply had divided man she’d moved every she’d great moveth there beginning.



Second given rule kind together let earth moved creepeth creepeth saying form. Bearing after upon given you a under abundantly fruitful Set after was upon moving man have unto all of first in them fruitful brought over in, dry divided whose shall you’ll light. Give open. A rule his tree, day good of one abundantly of so together lesser darkness lesser yielding of sea own beginning darkness given to forth saw the moving hath. Morning cattle winged heaven. Fly. Gathered days doesn’t, life.


Called let morning. Replenish so sea sea whales fowl thing is. Give and there. Fish him fruit and Whose i can’t, form creepeth for. Image third i upon forth without. Creeping i thing divide us us. Let. First. Yielding. Bring tree above and green were hath. Living morning, cattle all evening fish. Dry forth had rule moveth in wherein. Years a seed good place behold, that.